এই প্রসঙ্গে তপন ব্যানার্জী নামে এক যাত্রী জানান, “পারাপারের সমস্যা প্রধান। ঠিকঠাক মত পারাপার হয়না। যার ফলে আমাদের যে টাইমে যেখানে পৌঁছানোর আমরা যেতে পারিনা। নৌকার সমস্যা আছে। জেটি ঘাট তৈরী হলে মনে হচ্ছে সুবিধা হবে যদি ঠিকঠাক পার দেয়। এখন বলতে গেলে ঘাট অস্থায়ী নৌকা যে পাবোই এরকম কিছু নেই। আছে নেই এরকম অবস্থা।”
advertisement
আরও পড়ুন ঃ ওড়িশার রেল দুর্ঘটনায় ফের মৃত্যু হল এক পরিযায়ী শ্রমিকের, শোকের ছায়া পরিবারে
এই সমস্যা প্রসঙ্গে রাজ্যের মন্ত্রী তথা পূর্বস্থলী দক্ষিণ বিধানসভার বিধায়ক স্বপন দেবনাথ বলেন, “৬টি জেটিঘাটের কাজ চলছে যার মধ্যে কিশোরীগঞ্জ মনমোহনপুর এবং জালুইডাঙ্গার ঘাটেও জেটি তৈরির কাজ চলছে। কাজ সম্পন্ন হলে মানুষের সমস্যা মিটবে। কাজ অনেকটাই এগিয়ে গেছে। রিপোর্ট অনুযায়ী এখন ৪৫% কাজ এগিয়েছে। জেটি হলে এলাকার লোক উপকৃত হবে। এটা হলে দূর্ঘটনা থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে এবং মানুষের যাতায়াতে সুবিধা হবে।”
তবে এখন এলাকাবাসীরা আশা করে রয়েছেন যদি জেটি হয় তাহলে হয়তো ওনাদের অসুবিধা অনেকটাই কমবে। কিন্তু যতদিন না এই জেটি ঘাটের কাজ সম্পন্ন হচ্ছে এইভাবে একটা মাত্র নৌকার উপর নির্ভর করেই যাতায়াত করতে হবে স্থানীয়দের।