জানা গিয়েছে, মুরাতিপুরের নতুনপাড়া, দাসপাড়া, মাঝি পাড়া-সহ কয়েকটি পাড়ার পরিবারগুলির মূল পেশা দিন মজুরি । মাটির কুঁড়েঘরে অতিকষ্টে বসবাস । আর সেই মানুষগুলির হাতেই এদিন জামা কাপড় তুলে দিলেন তিনি।
আরও পড়ুন : সব থেকে কম সময়ে ২০০ রেল ইঞ্জিন উৎপাদন! নয়া রেকর্ড গড়লো চিত্তরঞ্জন রেল ইঞ্জিন কারখানা
advertisement
শেখ আমির বলেন, ‘‘ অভাবের কারণে দুর্গোৎসবের সময় ওদের কারওর নতুন পোশাক জোটে না । মানুষগুলোকে দেখে খুব কষ্ট হয় । দুর্গাপুজোকে কেন্দ্র করে চারিদিকে যখন উৎসবের আবহ তখন ওই মানুষগুলোকে অসহায় অবস্থায় দেখে আর থাকতে পারিনি। নিজের তো আর সামর্থ্য নেই। ওই সমস্ত মানুষগুলো অন্তত এবারের পুজোয় যাতে নতুন পোশাক পরতে পারেন তাই কিছু বন্ধুর কাছে সাহায্যের জন্য আবেদন করেছিলেন। তাঁরা এক কথায় রাজি হয়ে যান।’’
আরও পড়ুন : বাজার থেকে ফিরে মা দেখলেন মেয়ের দেহ পড়ে, মেমারিতে হাড়হিম করা কাণ্ড
আমিরের বন্ধু রহুল শেখ, ইনসান শেখ,আজাহার মন্ডল, আত্মীয় মহম্মদ আনারুল ইসলাম, মঙ্গলকোট পঞ্চায়েতের উপপ্রধান শান্ত সরকাররাও কিছু কিছু করে অর্থ তুলে দিয়েছিলেন আমিরের হাতে । ওই টাকায় নতুন জামা কাপড়ের পাশাপাশি ময়দা ও ভোজ্য তেল কেনেন আমির। এদিন মেয়ে তানিশাকে সঙ্গে নিয়ে বেড়িয়ে পড়েন। তার পর ৫০-৬০ টি বাড়ি ঘুরে ঘুরে পরিবারগুলির হাতে তুলে দেন নতুন পোশাক ও খাদ্য সামগ্রী। যুবকের মানবিকতায় আপ্লুত দুঃস্থ পরিবারগুলি।





