জানা গিয়েছে, মালদহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বহির্বিভাগে চিকিৎসা করাতে আসেন সুব্রত হালদার নামে এক যুবক। তাঁর বাড়ি মালদহের বামোনগোলা এলাকায়। হাসপাতালের বহির্বিভাগের ৬ তলায় চিকিৎসা করাতে আসেন। চিকিৎসা করানোর আগে ছয় তলার শৌচাগারে যান। অভিযোগ, ওই যুবক শৌচালয়ে ঢুকলে কেউ বা কারা বাইরে থেকে শৌচালয়ের দরজা বন্ধ করে দেয়। এরপর ওই যুবক আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পরেন। চিৎকার চেঁচামেচি করলেও কেউ দরজা খুলে দেয়নি। কি করবেন বুঝে উঠতে পারছিলেন না যুবক।
advertisement
আরও পড়ুন:মেলায় খোলা পোশাকে মেয়েদের চটুল নাচ! ভাইরাল ভিডিও ঘিরে শোরগোল মালদহে!
অবশেষে উপস্থিত বুদ্ধি কাজে লাগিয়ে শৌচালয়ের জানালার কাঁচ ভাঙতে শুরু করে। কাঁচের টুকরো নীচে পড়তেই আশেপাশের উপস্থিত অনান্যরা হতবাক হন। উপরে তাকালে দেখতে পান, কেউ একজন হাত নাড়াচ্ছে। তড়িঘড়ি ওই যুবককে শৌচালয়ের দরজা খুলে বাইরে বের করা হয়। স্বস্তি মেলে যুবকের। বাইরে বেরিয়ে আসার পর সুব্রত হালদার বলেন, হাসপাতালের বহির্বিভাগে চিকিৎসা করাতে আসি। শৌচালয়ে ঢোকার পর কেউ বাইরে থেকে দরজা বন্ধ করে দেয়। আতঙ্কে আমার হাত পা ঠাণ্ডা হয়ে যাচ্ছিল। আর কিছুক্ষণ থাকলে হয়তো মারা যেতাম। আমি বাঁচার জন্য জানালার কাঁচ ভেঙে নীচে ফেলি।
হরষিত সিংহ