TRENDING:

Grandfather and Granddaughter: ও মাই গড! দাদু দেদার আনন্দে খেলায় মাতোয়ারা নাতনির সঙ্গে, বাঁশিতে ফুঁ দিতে গিয়ে গলায় গেল বাঁশি, তারপর ...

Last Updated:

Grandfather and Granddaughter: নাতনির সঙ্গে খেলতে গিয়ে সর্বনাশ! বাঁশি গলায় আটকে বিপদে দাদু, চিকিৎসকদের দ্রুততায় বাঁচল প্রাণ

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
শিলিগুড়ি : একটি সাধারণ বিকেল মুহূর্তে রূপ নিল আতঙ্কে। নাতনির সঙ্গে খেলার মাঝেই এক ব্যক্তির প্রাণ ওষ্ঠাগত হয়ে পড়ল—কারণ, শিশুর খেলনার বাঁশি গিয়ে আটকাল তাঁর শ্বাসনালীতে! অবশেষে উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের চিকিৎসকদের তৎপরতায় বাঁচানো গেল সেই ব্যক্তির জীবন।
নাতনির সঙ্গে খেলতে গিয়ে সর্বনাশ! বাঁশি গলায় আটকে বিপদে দাদু -Photo Courtesy- Representative (AI)
নাতনির সঙ্গে খেলতে গিয়ে সর্বনাশ! বাঁশি গলায় আটকে বিপদে দাদু -Photo Courtesy- Representative (AI)
advertisement

ঘটনাটি ঘটেছে বিহারের কিশানগঞ্জের বাসিন্দা এক ৫৫ বছর বয়সী ব্যক্তির সঙ্গে। পরিবার সূত্রে জানা যায়, নাতনির হাতে থাকা একটি ছোট বাঁশি নিয়ে মজা করে বাজাতে শুরু করেন তিনি। কিন্তু আচমকা শ্বাস নেওয়ার সময় বাঁশিটি গিয়ে আটকে যায় গলার ভিতরে। মুহূর্তে কণ্ঠস্বর পরিবর্তন হয়ে যায়, কথা বলতে গেলে শিসের মতো শব্দ বের হতে থাকে। পরিবার দ্রুত তাঁকে নিয়ে আসে উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে।

advertisement

দাদুর গলায় আটকে গেল বাঁশি

View More

চিকিৎসকরা জানান, রোগীর সিটি স্ক্যান করলে দেখা যায় বাঁশিটি বাম প্রধান শ্বাসনালীতে আটকে আছে। পরিস্থিতির গুরুত্ব বুঝে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় জেনারেল অ্যানাস্থেসিয়ার অধীনে রিজিড ব্রঙ্কোস্কোপি করে বাঁশিটি বের করার। দক্ষতার সঙ্গে অপারেশন সম্পন্ন করে চিকিৎসকেরা সফলভাবে বাঁশিটি অপসারণ করেন। এরপর রোগীকে পর্যবেক্ষণের জন্য আইসিইউতে রাখা হয়। বর্তমানে তিনি সম্পূর্ণ বিপদমুক্ত।

advertisement

আরও দেখুন – Kitchen Hacks: ডিম কতক্ষণ সিদ্ধ করা উচিত 

রোগীর পরিবারের সদস্যরা উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজের চিকিৎসকদের দ্রুত পদক্ষেপ ও দক্ষতার জন্য কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন। রোগীর দাদা বলেন, “নাতনির সঙ্গে খেলতে গিয়ে কে জানত এমন বিপদ আসবে! কিন্তু ডাক্তারবাবুরা যেভাবে সময়মতো ব্যবস্থা নিয়েছেন, তাতেই আমার ভাইয়ের প্রাণ বেঁচেছে। তাঁদের আমরা আজীবন কৃতজ্ঞ।”

advertisement

চিকিৎসক দলের এক সদস্য জানান, “এ ধরনের ঘটনা বিরল নয়। বিশেষত খেলনা বা ছোট জিনিস মুখে নেওয়ার প্রবণতা থাকলে শিশু থেকে বড়—সব বয়সের মানুষই ঝুঁকিতে পড়তে পারেন। দ্রুত চিকিৎসা ছাড়া এর ফল মারাত্মক হতে পারে।”

সব মিলিয়ে এক মুহূর্তের অসাবধানতা বড় বিপদের কারণ হতে পারত। তবে চিকিৎসকদের দক্ষতা আর পরিবারের তৎপরতায় শেষ পর্যন্ত স্বস্তি ফিরেছে কিষাণগঞ্জের ওই পরিবারে।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
চাঁদের পাহাড় দেখেছিল শংকর, মেক্সিকোর আগ্নেয়গিরি শিখরে পা রাখল পাঁশকুড়ার অর্পিতা
আরও দেখুন

Rittik Bhattacharya

বাংলা খবর/ খবর/উত্তরবঙ্গ/
Grandfather and Granddaughter: ও মাই গড! দাদু দেদার আনন্দে খেলায় মাতোয়ারা নাতনির সঙ্গে, বাঁশিতে ফুঁ দিতে গিয়ে গলায় গেল বাঁশি, তারপর ...
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল