কারণ, এখানকার হাতে বোনা মেখলা শাড়ি অসমে বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। অসম এবং কোচবিহার দুই প্রতিবেশী রাজ্য হওয়ায় যাতায়াত সহজ, সেই সঙ্গে সংস্কৃতিগত মিল থাকায় অসমের মহিলারা এই ধরনের শাড়ি পরতে ভালবাসেন। ফলে কোচবিহারের তাঁতশিল্পীরা যেসব মেখলা তৈরি করছেন, সেগুলোর অসমে রয়েছে প্রবল চাহিদা।
আরও পড়ুন: বন্যার হাত থেকে রক্ষা করতে হবে জয়গাঁকে! অভিনব উদ্যোগ
advertisement
তাঁতশিল্পী ধনঞ্জয় দাস জানান, “অসমে এই মেখলা শাড়ির খুব চাহিদা। প্রতিটি শাড়িতে আমরা গড়ে ৫০০ টাকা করে লাভ করতে পারি। আর ওই শাড়িই অসমে বিক্রি হয় ২ থেকে ৩ হাজার টাকায়।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
তিনি আরও জানান, এই ব্যবসায় খুব একটা অসুবিধা হয় না, কারণ অসমের ব্যবসায়ী বা মহাজনেরা নিজেরাই কোচবিহারে এসে শাড়িগুলি কিনে নিয়ে যান। এর ফলে তাঁতশিল্পীদের কোথাও আলাদা করে বিপণন করতে হয় না এবং উৎপাদিত পণ্য বিক্রি নিয়েও তাদের কোন দুশ্চিন্তা থাকে না। এই পরিস্থিতিতে কোচবিহারের তাঁতশিল্পীরা নতুন করে সাহস পাচ্ছেন তাঁদের পুরনো ঐতিহ্যকে আরও বড় আকারে এগিয়ে নিয়ে যেতে।
Annanya Dey





