সোমবার সকাল থেকেই মেঘলা আকাশ। মেঘের গর্জন পাশাপাশি বিক্ষিপ্ত ভাবে বৃষ্টি অব্যাহত জেলা জুড়ে। গত চব্বিশ ঘণ্টায় জলপাইগুড়িতে বৃষ্টি হয়েছে ৪১.২০ মিলিমিটার, তিস্তা বারেজ জল ছেড়েছে ১৮২৯.৫৯ কিউমেক।
আরও পড়ুন : দীপাবলিতে শহরে নাশকতার আশঙ্কা! থানাগুলিকে সতর্ক করল কলকাতা পুলিশ
ইতিমধ্যেই তিস্তার অসুরক্ষিত এলাকায় হলুদ সংকেত জারি করেছে উত্তরবঙ্গ বন্যা নিয়ন্ত্রণ দফতর। আর এর ফলে তাপমাত্রা অনেকটাই কমে গিয়েছে, কিছুটা হলেও শীতের আমেজ জেলা জুড়েই।
advertisement
সেচ দফতর আধিকারিক জানান পাহাড়ে অবিরাম বৃষ্টির কারণে সিকিম ভুটান পাহাড়ে এবং সমতলে বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টি শুরু হয়েছে। সেই কারণে ব্যারেজ থেকে জল ছাড়া হয়েছে। তার কারণেই দোমহনি থেকে বাংলাদেশের অসংরক্ষিত এলাকাগুলিতে হলুদ সংকেত জারি থাকবে।
অবিরাম বৃষ্টি হচ্ছে পাহাড়ে, সেই কারণে বাড়ছে তিস্তার জল। সেচ দফতর নজরদারিতে রেখেছে। অন্য দিকে সেন্ট্রাল ওয়ারহাউজিং কর্পোরেশন (CWC) অফিসার জানান "আমাদের সারাক্ষণই তিস্তার উপর নজরদারি চলছে এবং সকাল আটটা থেকে ১টা পর্যন্ত আমরা নজরদারি চালাচ্ছি এবং সেই নজরদারি তথ্য জেলা সেচ দফতরএবং জেলা শাসকের দফতরে পাঠাতে হচ্ছে এবং দিল্লি অথবা গুয়াহাটি এবং বাংলাদেশেও তথ্য পাঠাতে হচ্ছে তিস্তা নদীর জলের গতিবেগ নিয়ে।"
সুরজিৎ দে