স্বনির্ভরতা ও পুষ্টির জোড়া লক্ষ্য নিয়ে এ বছর ২৪ হাজার ৪৬০টি মহিলাকে হাঁস ও মুরগির ছানা তুলে দেওয়া হবে। প্রতিজন উপভোক্তাকে দেওয়া হচ্ছে ১০টি করে হাঁস ও ১০টি করে মুরগির ২৮ দিন বয়সী ছানা। উপ অধিকর্তা ডাঃ সুবোধ পাল জানান, “এই প্রকল্পের উদ্দেশ্য শুধু আর্থিক উন্নয়ন নয়, পুষ্টির দিকটাও মাথায় রাখা হয়েছে। নিজেদের খরচ চালানোর পাশাপাশি পরিবারের প্রোটিনের চাহিদাও মেটাতে পারবেন উপভোক্তারা।”
advertisement
আরও পড়ুন: ক্লাস শুরুর আগেই স্কুলে ছুটে আসে পড়ুয়ারা! মিড ডে মিল নয়, তাদের টান কোথাও, জানলে অবাক হবেন
জেলার প্রতিটি ব্লকের বিডিও অফিস, স্থানীয় পঞ্চায়েত ও পঞ্চায়েত সমিতির সঙ্গে যোগাযোগ করলেই এই প্রকল্পের সুবিধা পাওয়া যাবে। উপভোক্তাদের তালিকা প্রস্তুত করছে বিডিও কার্যালয়। প্রাণী সম্পদ বিকাশ দফতরের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এই প্রকল্পের মাধ্যমে একদিকে যেমন গ্রামীণ মহিলাদের স্বনির্ভরতার দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব হচ্ছে, তেমনই হাঁস-মুরগির ডিমের চাহিদাও পূরণ হবে স্থানীয়ভাবে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এই উদ্যোগে উৎসাহিত উপভোক্তাদের অনেকেই জানিয়েছেন, আগের বছর এই প্রকল্প থেকে অনেকেই আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছেন। তাই নতুন করে আরও অনেকে এগিয়ে আসছেন হাঁস-মুরগির পালন শিখতে। আশা করা হচ্ছে, এমন পদক্ষেপ শুধু রুজিরুটি নয়, মহিলাদের মধ্যে আত্মবিশ্বাসও বাড়াবে। কারণ, ছোট উদ্যোগই বড় স্বপ্নের দিকে প্রথম পা!
সুরজিৎ দে





