তবে প্যান্ডেল দেখার পাশাপাশি অনেক মানুষের কাছে পুজো মানেই ডেস্টিনেশন ট্যুরের প্ল্যান। আর তাই অনেকেরই কাছে গরুমারা জাতীয় উদ্যান একটি ট্যুর ডেস্টিনেশন। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যে ঘেরা গরুমারা জাতীয় উদ্যান। যেখানে সব সময় লেগেই থাকে পর্যটকদের আনাগোনা। আর সেখানেই পর্যটক কেন্দ্রিক এক বাজার গড়ে উঠেছে। শুধু পর্যটক নয় সেখানে চলে গ্রামীণ বাজারও।
advertisement
আরও পড়ুন: এবার ইডির সামনে অভিষেকের আপ্ত সহায়ক, সঙ্গে নিয়ে গেলেন কী? তুমুল জল্পনা
ফলে স্বাভাবিক ভাবেই পর্যটকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে বিভিন্ন রকমারি খাবার তৈরি করেন ব্যবসায়ীরা। এবার পর্যটকদের আকর্ষণ টানতে লাটাগুড়ির এক প্রসিদ্ধ মিষ্টি ব্যবসায়ী এক নতুন রকমের ভাবনা। পরিবারে সকলে মিলে ভাগ করে খেতে পারে তৈরি করেছেন এমন একটি চমচম। ৭০০ থেকে ৮০০ গ্ৰামের এই চমচমের নাম দিয়েছেন ফ্যামিলি প্যাক চমচম। যার দাম ২০০ টাকা। যা পর্যটকদের অনেকটাই পছন্দের। মিষ্টি ব্যবসায়ী বিশ্বজিৎ ঘোষ বলেন, “পর্যটকদের জন্য নিত্য নতুন আইটেম তৈরি করা হয়।তবে ফ্যামিলি প্যাক চমচম খুবই জনপ্রিয় পর্যটকদের মধ্যে।”
আরও পড়ুন: মুর্শিদাবাদে ৩ মণিপুরী মহিলাকে ধরল পুলিশ! যা মিলল, দেখে চক্ষু চড়কগাছ সকলেরই!
সেই মিষ্টির দোকানে শুধু ফ্যামিলি প্যাক চমচম নয়, বিভিন্ন সাইজের ল্যাংচা, রকমারি মিষ্টি, দই, রসমালাই সহ প্রায় অনেক ধরনের মিষ্টির আইটেম রয়েছে। তা খেয়ে পর্যটকরাও বেশ আপ্লুত। অন্যদিকে, এক পর্যটক বলেন, “গরুমারা জাতীয় উদ্যানে বেড়াতে এসেছি পরিবার নিয়ে। খুব সুন্দর পরিবেশ এখানে। এই মিষ্টির দোকানে বেশ অনেক কয়েক ধরনের মিষ্টি রয়েছে। আমার ক্ষীর দই, মিষ্টি দই, চমচম আমার খুবই ভালো লেগেছে।”
——- সুরজিৎ দে