আরও পড়ুন: বাংলার জন্য দূষণ নিয়ন্ত্রণে বড় পদক্ষেপ প্রধানমন্ত্রীর! বরাদ্দ ৭০০ কোটি!
গত কয়েকদিনে লাগাতার বর্ষণের ফলে জলস্তর বাড়ছে জেলার বিভিন্ন নদীর। একইভাবে জল বেড়েছে টাঙন নদীর। যার ফলে সমস্যায় পড়েছেন পুরাতন মালদহের মুচিয়া এবং হবিবপুরের বুলবুলচণ্ডী গ্রাম পঞ্চায়েতের চর লক্ষ্মীপুর, লক্ষ্মীপুর, সিন্ধিয়া, ডোবা পাড়া, বুলবুলচণ্ডী গ্রামের কয়েক হাজার বাসিন্দারা।
advertisement
এক গ্রামবাসী রঞ্জিত সরকার বলেন,“পাকা সেতুর জন্য মাটি পরীক্ষা হয়েছে। তার পরে আর কিছু হয়নি। প্রাণ হাতে নদী পারাপারের জন্যও ঘাট কর্তৃপক্ষকে বছরে ৮০০ টাকা দিতে হচ্ছে।” ঘাটের এক কর্মী গোবিন্দ হালদার বলেন, “মাচা জলে ডুবে যাওয়ায় নৌকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। তবে পাকা সেতুর খুব প্রয়োজন।”
আরও পড়ুন: বাংলার জন্য দূষণ নিয়ন্ত্রণে বড় পদক্ষেপ প্রধানমন্ত্রীর! বরাদ্দ ৭০০ কোটি!
এক স্কুল ছাত্রী প্রিয়াঙ্কা সরকার বলেন, “স্কুল, টিউশনের জন্য দিনের মধ্যে কমপক্ষে চার থেকে পাঁচবার নদী পারাপার করতে হয়। আর প্রতিবারই যেন ভগবানের ভরসায় নদী পার হই। মাচা দিয়ে যেতে খুব ভয় হয়।”
পুরাতন মালদহ এবং হবিবপুরের সংযোগস্থাপনের জন্য টাঙন নদীর উপরে পাকা সেতুর দাবি থাকলেও প্রশাসনের কোনও হেলদোল নেই বলে অভিযোগ গ্রামবাসীদের। তাই ফি বছর বর্ষায় প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে নদী পারাপার কার্যত রোজনামচা হয়ে উঠেছে দুই ব্লকের চারটি গ্রামের বাসিন্দাদের। সেতুর দাবির বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে। দ্রুত সমস্যা সমাধান করা হবে বলে জানিয়েছেন মালদা জেলা পরিষদের সহকারী সভাধিপতি এটিএম রফিকুল হোসেন।





