TRENDING:

Malda News: টাঙনের জল বাড়ায় পথ হারিয়ে নৌকার ভরসায় ঝুঁকিপূর্ণ যাতায়াত গ্রামবাসীর

Last Updated:

লাগাতার বর্ষণের ফলে জলস্তর বাড়ছে জেলার বিভিন্ন নদীর। একইভাবে জল বেড়েছে টাঙন নদীর। যার ফলে সমস্যায় পড়েছেন পুরাতন মালদহের মুচিয়া এবং হবিবপুরের বুলবুলচণ্ডী গ্রাম পঞ্চায়েতের চর লক্ষ্মীপুর, লক্ষ্মীপুর, সিন্ধিয়া, ডোবা পাড়া, বুলবুলচণ্ডী গ্রামের কয়েক হাজার বাসিন্দারা।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
জিএম মোমিন, মালদহ: ওপারে পৌঁছানোর একমাত্র সম্বলটুকুও এবার জলের তলায়। ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় প্রায় তিনটি গ্রামের পথ। বর্তমানে যাতায়াতের ক্ষেত্রে একমাত্র ভরসা নৌকা। ঝুঁকিপূর্ণ হলেও নিত্য প্রয়োজনীয় চাহিদা পূরণে যাতায়াতের ক্ষেত্রে নদী পার করতে হয় প্রায় তিনটি গ্রামের বাসিন্দাদের। মালদহের পুরাতন মালদা এবং হবিবপুর ব্লকের মাঝ বরাবর বয়ে গিয়েছে টাঙন নদী। তবে এই নদী পার করতে শুখা মরসুম হোক বা বর্ষা অস্থায়ী বাঁশের সাঁকো এবং নৌকায় একমাত্র ভরসা থাকে গ্রামবাসীদের।
advertisement

আরও পড়ুন: বাংলার জন্য দূষণ নিয়ন্ত্রণে বড় পদক্ষেপ প্রধানমন্ত্রীর! বরাদ্দ ৭০০ কোটি!

গত কয়েকদিনে লাগাতার বর্ষণের ফলে জলস্তর বাড়ছে জেলার বিভিন্ন নদীর। একইভাবে জল বেড়েছে টাঙন নদীর। যার ফলে সমস্যায় পড়েছেন পুরাতন মালদহের মুচিয়া এবং হবিবপুরের বুলবুলচণ্ডী গ্রাম পঞ্চায়েতের চর লক্ষ্মীপুর, লক্ষ্মীপুর, সিন্ধিয়া, ডোবা পাড়া, বুলবুলচণ্ডী গ্রামের কয়েক হাজার বাসিন্দারা।

advertisement

এক গ্রামবাসী রঞ্জিত সরকার বলেন,“পাকা সেতুর জন্য মাটি পরীক্ষা হয়েছে। তার পরে আর কিছু হয়নি। প্রাণ হাতে নদী পারাপারের জন্যও ঘাট কর্তৃপক্ষকে বছরে ৮০০ টাকা দিতে হচ্ছে।”  ঘাটের এক কর্মী গোবিন্দ হালদার বলেন, “মাচা জলে ডুবে যাওয়ায় নৌকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। তবে পাকা সেতুর খুব প্রয়োজন।”

View More

আরও পড়ুন: বাংলার জন্য দূষণ নিয়ন্ত্রণে বড় পদক্ষেপ প্রধানমন্ত্রীর! বরাদ্দ ৭০০ কোটি!

advertisement

এক স্কুল ছাত্রী প্রিয়াঙ্কা সরকার বলেন, “স্কুল, টিউশনের জন্য দিনের মধ্যে কমপক্ষে চার থেকে পাঁচবার নদী পারাপার করতে হয়। আর প্রতিবারই যেন ভগবানের ভরসায় নদী পার হই। মাচা দিয়ে যেতে খুব ভয় হয়।”

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
অরণ্য সুন্দরী ঝাড়গ্রামে প্রায় ৩০০ বছরেরও বেশি প্রাচীন একটি রাজবাড়ি, এক টুকরো ইতিহাস
আরও দেখুন

পুরাতন মালদহ এবং হবিবপুরের সংযোগস্থাপনের জন্য টাঙন নদীর উপরে পাকা সেতুর দাবি থাকলেও প্রশাসনের কোনও হেলদোল নেই বলে অভিযোগ গ্রামবাসীদের। তাই ফি বছর বর্ষায় প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে নদী পারাপার কার্যত রোজনামচা হয়ে উঠেছে দুই ব্লকের চারটি গ্রামের বাসিন্দাদের। সেতুর দাবির বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে। দ্রুত সমস্যা সমাধান করা হবে বলে জানিয়েছেন মালদা জেলা পরিষদের সহকারী সভাধিপতি এটিএম রফিকুল হোসেন।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/উত্তরবঙ্গ/
Malda News: টাঙনের জল বাড়ায় পথ হারিয়ে নৌকার ভরসায় ঝুঁকিপূর্ণ যাতায়াত গ্রামবাসীর
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল