এবারে কাজ বন্ধ করলেন বাগানের শ্রমিকরা। রাস্তায় নেমে এলেন তারা। কাজ ছেড়ে শ্রমিকরা দীর্ঘ সময় সড়কের ধারে বসে থাকছেন। শ্রমিকরা জানান, দীর্ঘ কয়েকমাস হল বেতন মিলছে না। কাজ করেও বেতন মিলছে না, এর ফলে তারা সমস্যায় পড়েছেন। অনেকবার বাগান কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানিয়েও কোনও লাভ হচ্ছে না।এবার তারা ছাড়লেন চা বাগানের কাজ।
advertisement
যদিও চা বাগান কর্তৃপক্ষের তরফে জানা যায়, গত বছর মাত্র এক লক্ষ কেজি চা উৎপাদন করা সম্ভব হয়েছে এই চা বাগানে। যার জেরে মাসের পর মাস লোকসানে চলতে হচ্ছে বাগানটিকে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
২০১৮ সাল থেকে ১৩ টি চা বাগান মেরিকোর আওতায় রয়েছে। এতদিন ধরে বাগানগুলির লিজ পাচ্ছিল না সংশ্লিষ্ট কোম্পানি। ফলে ব্যাঙ্ক ঋণ পেতে সমস্যা হয়েছে। সম্প্রতি পাঁচটি চা বাগানকে তিন বছরের জন্য লিজে দেওয়া হয়েছে মেরিকোকে। গ্যারগেন্ডা চা বাগান মেরিকো কোম্পানির অন্তর্ভুক্ত। এই চা বাগানের লিজ বাড়ানোর জন্য প্রশাসনের দ্বারস্থ হচ্ছে কোম্পানি। যাতে ব্যাঙ্ক ঋণ তাড়াতাড়ি পাওয়া সম্ভব হয়। শ্রমিকদের বকেয়া মেটানোর চেষ্টা চলছে।
Annanya Dey