ইঞ্জিনিয়ার ম্যান আহম্মদ হোসেন জানান, \”তাঁর এক পরিচিত ব্যক্তি তাঁকে এই মেশিন তৈরির জন্য আবেদন জানান। তবে তিনি এই যন্ত্র আগে কোনও দিন তৈরি না করার ফলে কাজটা তাঁর জন্য কিছুটা কঠিন ছিল অবশ্যই। তবে তিনি ১০ থেকে ১৫ দিনের মধ্যেই গোটা যন্ত্র তৈরি করতে সক্ষম হয়েছেন। বিদেশি যন্ত্রের কাজ করার পদ্ধতি বুঝে নিয়ে তিনি তৈরি করে ফেলেন এই যন্ত্র। এই মেশিনের সমস্ত কর্মকাণ্ড চোখের সামনেই দেখা সম্ভব। এছাড়া এই মেশিনটি কোনরকম সমস্যা হলে খুব সহজেই ঠিক করা যাবে।\”
advertisement
“আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন”
তিনি আরও জানান, \”বিদেশি যন্ত্রের চাইতে অনেকটাই কম খরচে, মাত্র ৪০ থেকে পঞ্চাশ হাজার টাকা খরচ এই তৈরি করা সম্ভব এই যন্ত্র। যা দিয়ে বিদেশি যন্ত্রের সমস্ত কাজ করা সম্ভব।\” এই মেশিনের গ্রাহক মহম্মদ হাসান আলি জানান, \”এত কম সময়ের মধ্যে এই যন্ত্র তৈরি সম্ভব হবে, দেখে তিনিও কিছুটা অবাক হয়েছেন। তবে যন্ত্রটির কার্য ক্ষমতা দেখে তিনিও আরোও বেশি অবাক হয়েছেন। এই যন্ত্র বিদেশি দামী যন্ত্রকে সহজেই টেক্কা দিতে সক্ষম। এই কারণেই তিনি আহম্মদ হোসেন ওরফে ইঞ্জিনিয়ার ম্যানের কাজে মুগ্ধ।\”
আরও পড়ুন: Bratya Basu: যাদবপুর কাণ্ডের জের, নিরাপত্তা বাড়ল শিক্ষামন্ত্রীর, জেড ক্যাটাগরি নিরাপত্তা ব্রাত্যকে
বর্তমান সময়ে এই যন্ত্র বেশ সহজেই কাগজের প্লেট বানাতে সক্ষম। অল্প সময়ের মধ্যেই দ্রুত গতিতে কোনোও মানুষ ছাড়া এই যন্ত্র দিয়ে কাজ করা যাবে। একেবারেই স্বল্প খরচে তৈরি এই যন্ত্র বিদেশি যন্ত্রকে টেক্কা দিতে সক্ষম এই কথা বলার অবকাশ রাখে না। আগামী দিনে এই ধরনের আরও নিত্য নতুন যন্ত্র তৈরির পরিকল্পনা রয়েছে আহম্মদ হোসেনের। তাঁর তৈরি যন্ত্র সকলের মন আকর্ষণ করে এটুকু নিশ্চিত ভাবেই বলা সম্ভব।