ডিসেম্বরের শুরুতে ঘন কুয়াশাচ্ছন্ন আকাশে মেঘেদের ফাঁকে হঠাৎ করেই উঁকি দিল কাঞ্চনজঙ্ঘা আর তা দেখেই আনন্দে আত্মহারা পর্যটকেরা। শৈল শহরের বিভিন্ন রাস্তায় দাঁড়ালেই মেঘেদের ফাঁকে উঁকি দিচ্ছে কাঞ্চনজঙ্ঘা। অন্যদিকে টয় ট্রেনের চেপে জয় রাইড শেষে দার্জিলিং স্টেশনে ট্রেন থামতেই পর্যটকদের চোখে ধরা দিল বরফের জাদরে মোরা অপরূপ সুন্দর সেই মায়াবী কাঞ্চনজঙ্ঘা, তারপরেই সেই কাঞ্চনজঙ্ঘা কে দুচোখ ভরে উপভোগ করার পাশাপাশি ক্যামেরা বন্দী করতে ব্যস্ত পর্যটকেরা।ইতিমধ্যেই শীতের আমেজ উপভোগ করতে শৈল শহরে ভিড় জমিয়েছে প্রচুর পর্যটক।এই প্রসঙ্গে পাহাড়ে ঘুরতে আসা এক পর্যটকলক্ষ্মীপ্রিয়া মুখার্জি বলেন দার্জিলিংয়ে আশার মূল উদ্দেশ্যই হলো দুচোখ ভরে কাঞ্চনজঙ্ঘা কে দেখবো বলে, আর এবার হঠাৎ করে মেঘেদের ফাঁকে কাঞ্চনজঙ্ঘাকে দারুন ভাবে উপভোগ করতে পারলাম। ভীষণ আনন্দ হচ্ছে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ যতই পচ্ছন্দ হোক, ভুলেও এঁরা মুখে তুলবেন না পেঁপে! বিপদের আর শেষ থাকবে না কিন্তু
শৈল শহরের মাথার উপর দাঁড়িয়ে রয়েছে সাদা বরফের চাদরের মোরা ঘুমন্ত উদ্ধা অর্থাৎ কাঞ্চনজঙ্ঘা। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন গ্রুপে পর্যটকদের কাছে ধরা দিয়ে থাকে সকলের আবেগ সকলের ভালোবাসার কাঞ্চনজঙ্ঘা। বর্তমানে আকাশ পরিষ্কার থাকায় শহরের বিভিন্ন রাস্তায় দাঁড়িয়েই পর্যটকেরা এই কাঞ্চনজঙ্ঘার অপরূপ সৌন্দর্যকে ক্যামেরাবন্দি করতে ব্যস্ত। দুচোখ ভরে কাঞ্চনজঙ্ঘার অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করতে পেরে বেজায় খুশি পর্যটকেরা।
সুজয় ঘোষ





