দার্জিলিং-এর বিভিন্ন ঘোরার জায়গাগুলির মধ্যে পর্যটকদের অন্যতম পছন্দের জায়গা বাতাসিয়া লুপ। যেখানে দাঁড়িয়ে দুচোখ ভরে দেখা যায় কাঞ্চনজঙ্ঘার অপরূপ সৌন্দর্য, পাশাপাশি একই ফ্রেমে কু ঝিক ঝিক শব্দে চোখের সামনে দিয়ে ছুটে চলে দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ের ঐতিহ্যবাহী টয় ট্রেন। দার্জিলিং-এর এই জায়গায় এসে নেপালি পোশাকে সেজে ছবি তোলা থেকে শুরু করে রিলস বানানো সব কিছুর আনন্দ একসঙ্গেই উপভোগ করা যায়। সেই অর্থে কনকনে ঠান্ডায় ঘন কুয়াশায় কাঞ্চনজঙ্ঘার দেখা না পেয়ে একটু মন খারাপ হলেও থামেনি রিলস বানানো থেকে ফটোশুট। এই প্রসঙ্গে এখানে ঘুরতে আসা এক পর্যটক সাথী দে বলেন, “পাহাড় বরাবরই পছন্দের, এখানে এসে খুব ভাল লাগছে। তবে আকাশ পরিষ্কার না থাকায় কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে পেলাম না তাই একটু মন খারাপ। তবুও পাহাড়ের কোলে অপরূপ সুন্দর এই জায়গা মন মুগ্ধ করে দিয়েছে। সব মিলিয়ে খুব আনন্দ করছি।”
advertisement
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
পাহাড়ের রানী দার্জিলিং পর্যটকদের কাছে বরাবরই পছন্দের। সেই অর্থেই প্রতিনিয়ত পাহাড়ের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে উপভোগ করতে শৈলশহর দার্জিলিংয়ে ছুটে আসে পর্যটকেরা। পর্যটকদের কাছে দার্জিলিং ঘুরতে আসার এক অন্যতম কারণ পাহাড়ের কোলে দাঁড়িয়ে দুচোখ ভরে প্রকৃতিকে উপভোগ করা পাশাপাশি কাঞ্চনজঙ্ঘার দেখা পেলেতো আর আনন্দের সীমা থাকে না। সব মিলিয়ে কাঞ্চনজঙ্ঘার দেখা না পেয়ে সেই বিষাদের সুরকে দূরে সরিয়ে শীতের আমেজে থেমে থাকেনি চা বাগানে নেপালি পোশাকে ফটোশুট থেকে সেলফি সঙ্গে চলছে গানের তালে রিলস বানানো। সবমিলিয়ে শীতের মরশুমে নাচে গানে আড্ডায় মেতে উঠেছে শৈলরানী।
সুজয় ঘোষ