আরও পড়ুন: মালদহে ভারত-বাংলাদেশ সংঘাত, কাঁটাতার তৈরিতে বাধা বিজিবির! অবস্থার অবনতির আশঙ্কা
এলাকার এক স্থানীয় বাসিন্দা সঞ্জয় পাটোয়ারী বলেন, “বর্তমান সময়ে খোলা জায়গার বেশ অনেকটাই অভাব। তবে নদীর ধারে এই ধরনের ছোট্ট সুন্দর পার্ক সেই অভাব পূরণ করে দেয়। বিকেল হলে এই পার্কে বাচ্চারা এসে থাকে খেলাধুলা করতে। আবার বড়রাও আসেন নিজেদের সময় কাটাতে এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে। দীর্ঘ সময় ধরে শীতের সময় এলেই এই পার্কে মানুষের ভিড় জমতে শুরু করে। সাধারণ সময়েও বহু মানুষ আসেন এই পার্কের সৌন্দর্যের টানে। শীতের মরশুমে এই পার্কে রকমারি ফুলের গাছও লাগানো হয়।”
advertisement
আরও পড়ুন: দেনায় ডুবছে বাংলাদেশ! পরিবেশের উন্নয়নের জন্য ৪৩০০০ কোটি টাকা ঋণ নিচ্ছে ঢাকা
পার্কে আসা শিশুর অভিভাবক মামনি মণ্ডল বলেন, “শিশুদের খেলাধুলা করলে মন ভাল থাকে। এছাড়া তাঁদের শরীর স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রেও এর ভাল প্রভাব পড়ে। তাই বিকেল হলে তিনি তাঁর বাচ্চাকে নিয়ে আসেন এই পার্কে খেলাধুলা করতে। বাড়ির কাছাকাছি এত সুন্দর একটি পার্ক তাঁর ভালই লাগে। এছাড়া আরেক শিশুর অভিভাবক নির্মল বাউড়ি বলেন, “এই পার্কে ঢুকতে কোন প্রবেশ মূল্য দিতে হয় না। তাই এই পার্কে ঘুরতে আসা অনেকটাই সহজ। শহরে ঢোকার পথেই বাঁধের রাস্তায় সামান্য এগোলেই এই পার্ক চোখে পড়বে যে কোন মানুষের।”
দীর্ঘ সময় আগে মূলত প্রবীণদের জন্যই তৈরি করা হয়েছিল এই পার্ক। পরবর্তী সময়ে এই পার্কে একাধিক খেলনা বসানো হয় বাচ্চাদের জন্য। বর্তমান সময়ে শীতের মরশুম এলেই এই পার্কের আকর্ষণ বেড়ে ওঠে অনেকটাই। এই পার্কে শীতের সময় লাগানো হয় একাধিক ফুলের গাছ। বিকেলের সময় বৃদ্ধ ব্যক্তিরা যেমনি আসেন সময় কাটাতে এবং সৌন্দর্য উপভোগ করতে। তেমনি বাচারাও আসে খেলাধুলা করে কিছুটা আনন্দ পেতে।





