সূত্রের খবর, অসমে অভিযান ব্যর্থ হলে চোরাশিকারিরা গরুমারা কিংবা জলদাপাড়ায় হামলা চালাতে পারে এই আশঙ্কাতেই এমন পদক্ষেপ। গরুমারার অধীনে ডিএফও দ্বীজ প্রতিম সেন জানান,“২৪ ঘণ্টা নজরদারি চলছে। বনকর্মী,পুলিশ,প্রশিক্ষিত কুকুর অরল্যান্ডো এবং কুনকি হাতির সাহায্যে চলছে তল্লাশি।” অতি সম্প্রতি গরুমারা সাউথ রেঞ্জের বনকর্মীরা পুলিশ ও অরল্যান্ডোকে সঙ্গে নিয়ে সংলগ্ন বনবস্তিতে তল্লাশি চালান।
advertisement
“আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন”
আরও পড়ুন: তিস্তার স্রোতেই জীবনের গল্প লেখেন ওঁরা! ভেসে আসা কাঠই বাঁচার লড়াই
স্থানীয়দের সতর্ক করে বলা হয়েছে সন্দেহজনক কিছু দেখলেই পুলিশ বা বন দফতরকে জানাতে। গভীর জঙ্গলে কুনকির সাহায্যে পৌঁছানো হচ্ছে। কেউ সন্দেহজনক আচরণ করলে সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।” বিশেষ নজর রাখা হচ্ছে গরুমারার জিরো বাঁধ ও রামশাইয়ের চর অঞ্চলে। বন দফতরের তথ্য অনুযায়ী,২০১৭ সালে এখান দিয়েই এসেছিল গন্ডার হত্যাকারীরা। গন্ডার শুধু প্রাণী নয়,উত্তরবঙ্গের অহংকার। আর সেই অহংকার রক্ষায় দিনরাত এক করে কাজ করছেন বনকর্মীরা। একইসঙ্গে জঙ্গলে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে স্নিফার ডগ অরল্যান্ডো।
সুরজিৎ দে