বর্তমানে এই গ্রামে পাঁচ থেকে ছয় ধরনের কার্পেট তৈরি হয়। ফাইবার, সিন্থেটিক নাইলন, পলিয়েস্টার, ওলেফিন, উল সহ বিভিন্ন ধরনের কার্পেট পেয়ে যাবেন এই গ্রামে। ৫ হাজার থেকে ১ লক্ষ টাকারও কার্পেট পেয়ে যাবেন এই গ্রামে। কার্পেটে ব্যবহৃত সামগ্রী, ওজন ও কাজ অনুযায়ী এই কার্পেটের মূল্য নির্ধারণ করা হয়।কালিয়াগঞ্জের এই গ্রামের শিল্পীদের হাতের নিপুন ছোঁয়ায় তৈরি কার্পেট আজ বিদেশেও সমাদরি গৃহীত।
advertisement
আরও পড়ুন: ধারেকাছে আসবে না পোকা, শীতেও বেগুন চাষে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়বে ফলন! শুধু করতে হবে ৭ কাজ
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
জানা যায়, এই কার্পেট গ্রামের শুরুটা হয়েছিল, বছর কয়েক আগে গ্রামের কয়েকজন যুবক বারাণসীতে গিয়ে শিখে এসেছিল কার্পেট তৈরির কাজ। উদ্দেশ্য ছিল, নিজ এলাকায় কার্পেট শিল্প গড়ে তোলা। যা ধীরে ধীরে রপ্ত করে ফেলে বাড়ির মহিলারও। নিজেদের কাজের ফাঁকে তারাও এই কার্পেট তৈরিতে হাত লাগায়। জানা যায়, এই মালগাওয়ের কার্পেট বর্তমানে রাজ্য তো বটেই বরং আমেরিকার মতো যুক্তরাষ্ট্রগুলিতেও প্রসিদ্ধ লাভ করেছে। ৩০ স্কোয়ার ফিটের একটা কার্পেট তৈরিতে তিন জন শিল্পীর ৩০/৪৫ দিন সময় লাগে। এই ৩০ স্কোয়ার ফিটের একেকটি কার্পেটের দাম ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা। বর্তমানে শিলিগুড়ি, কলকাতা সহ বিভিন্ন বিভিন্ন জেলার মেলাগুলিতে এই কার্পেট বিক্রি করা হয়।
পিয়া গুপ্তা