আরও পড়ুন: ঘুরতে ভালবাসলে যেতে পারেন নতুন এই জায়গায়! গোটা গ্রামে সবাই শিল্পী, ঘুরে দেখুন এমন গ্রাম
২০১৫ সালে এই বৈদ্যুতিক চুল্লি নির্মাণ কাজ শুরু হয়। প্রকল্পের ব্যয় ছিল ১ কোটি ৮১ লক্ষ টাকারও বেশি। কিন্তু প্রকল্প শেষ হওয়ার কিছুদিনের মধ্যেই পর্যায়ক্রমে একটি চুল্লি খারাপ থেকেই যায় বলে অভিযোগ। মাঝে মধ্যেই চুল্লি বিকল হয়ে পড়ে এবং তা মেরামত করে তুলতে সময় যায় অনেকটাই। তখন আবার খোলা আকাশের নীচে দাহ করতে হয় শব।
advertisement
বিগত প্রায় এক বছর আগে পুরসভার পক্ষ থেকে ইলেকট্রিক চুল্লিটি প্রায় ৩৬ লক্ষ টাকা দিয়ে সারিয়ে পুনরায় চালু করা হলেও বছর যেতে না যেতেই আবারও নষ্ট হয়ে পড়েছে। এর ফলে স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।
আরও পড়ুন: জঙ্গলমহলের এই পুজোয় সামিল প্রতিবেশী রাজ্যের ভক্তরাও
অপরদিকে বালুরঘাট পুরসভার দাবি, চুল্লির কোন ক্ষতি হয়নি। চুল্লি থেকে নির্গত আবর্জনা থেকেই এই সমস্যা তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি প্রতি তিন মাস অন্তর তা পরিষ্কার করার কথা এবং সেই সময় পার হয়ে যাওয়ায় মেশিন থেকে একটা বিজাতীয় আওয়াজ শুনতে পেয়েছেন টেকনিশিয়ানরা। যে কারণে বন্ধ করা হয়েছে বৈদ্যুতিক চুল্লি। যারা বিশেষজ্ঞ রয়েছেন কলকাতা থেকে এসে সার্ভিসিং করে দিলে আবার পরিষেবা চালু হবে। ফলস্বরূপ, একইভাবে পড়ে রয়েছে ইলেক্ট্রিক চুল্লি। যা নিয়ে ক্ষোভ ছড়িয়েছে বালুরঘাট শহরে।