দোকানের কর্ণধার অমরদীপ বানিয়া জানান, ”এখনকার দিনে দেখতে গেলে সব জায়গাতেই শিঙাড়া পাওয়া যায়। কিন্তু সব জায়গায় পনির কিংবা এমনি শিঙাড়া পাওয়া যায়। তবে তাঁদের এই বিশেষ শিঙাড়া পুরো কোচবিহারের মধ্যে শুধু মাত্র তাঁদের এখানেই পাওয়া যায়।
advertisement
তবে আগে এখানে তাঁর বাবা বসতেন দোকান নিয়ে। কিছু দিন আগেই তিনি অসুস্থ হয়ে যাওয়ার কারণে এখন তিনি দেখাশোনা করেন। এখনও পর্যন্ত যাঁরা এই শিঙাড়া খেয়েছেন সবাই প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছেন। বর্তমান সময়ে প্রতিদিন তাঁর দোকানে প্রায় ১০০০ থেকে ১৫০০ পিস শিঙাড়া বিক্রি হয়। একটি শিঙাড়ার দাম মাত্র ১০ টাকা। তবে সন্ধ্যা ৭টার মধ্যেই তাঁদের এই শিঙাড়া শেষ হয়ে যায়।”
দোকানে আসা এক গ্রাহক। সৈকত ভট্টাচার্য জানান, “এখন মানুষ বিভিন্ন নতুন ধরনের খাবার খেতে বেশি পছন্দ করে থাকে। এই বিশেষ শিঙাড়া কোচবিহার জেলায় এখানেই পাওয়া যাচ্ছে। তাই একদমই নতুন ধরনের এই শিঙাড়া খেতে ভিড় করছেন মানুষরা। খেতে বেশ সুস্বাদু লাগে এই নতুন ধরনের শিঙাড়া। সাধারণ শিঙাড়া জেলার সর্বত্র পাওয়া গেলেও এই বিশেষ শিঙাড়া শুধু একটি দোকানেই পাওয়া যায়। তাই সন্ধ্যা নামলেই এই দোকানে ভিড় করে বহু মানুষ।”
জেলার প্রাণকেন্দ্রে সন্ধ্যা বেলায় শুরু হওয়া এই দোকান প্রায় সকল খাদ্য রসিকদের মধ্যে আলাদা ভাবে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। তবে একবার শেষে হয়ে গেলে পরের দিন ছাড়া উপায় নেই গ্রাহকদের। কারণ এই শিঙাড়া কিনতে রীতিমতো ভিড় উপচে পড়ে দোকানে।
Sarthak Pandit