সোমবার সকালে দ্বিতীয় ইনিংসের সূচনা হল লক্ষাধিক কেজি চা নিয়ে। কেজি প্রতি চায়ের দর উঠল ২২২ টাকা পর্যন্ত। ২০০৫ সালে শুরু হলেও ২০১৫ সালে বন্ধ হয়ে যায় এই চা নিলাম কেন্দ্র, মূলত চা পাতার জোগান কমে যাওয়ার কারণে। তবে বহু আলোচনার পর, বহু মানুষের প্রচেষ্টায় ৩০ জুন, সোমবার থেকে আবার সচল হল এই কেন্দ্র। চাগবেষণার পর্ষদের প্রতিনিধিরা ছাড়াও এদিন উপস্থিত রয়েছেন রাজনৈতিক স্তরের বিশিষ্ট নেতৃত্বরাও।
advertisement
আরও পড়ুন: বাজেট ১৫ লক্ষ, রথযাত্রাতেই চমক! সামনে এল জলপাইগুড়ির অন্যতম ঐতিহ্যবাহী দুর্গোৎসবের কি হবে এবছরের থিম
এ বিষয়ে সাংসদ জয়ন্ত রায় বলেন, “দীর্ঘদিনের চেষ্টায় এই কেন্দ্র ফের চালু হল। রাজনীতির ঊর্ধ্বে উঠে কাজ করাটাই জরুরি।” এবার জলপাইগুড়ির এই নিলাম কেন্দ্রে নথিভুক্ত হয়েছে ২৪৮টি ক্রেতা সংস্থা, ৬৭টি বিক্রেতা সংস্থা এবং ৯টি ব্রোকার হাউস। অনলাইন পদ্ধতিতে চা নিলাম হওয়ায় বাড়বে কর্মসংস্থানের সুযোগও।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
চা নিলাম পরিচালন কমিটির সহ-সভাপতি পুরজিৎ বক্সীগুপ্ত বলেন, “আশা করছি প্রথম দিনেই সব চা বিক্রি হয়ে যাবে।” চা শহর জলপাইগুড়ির পাতা যেন আবার সুবাস ছড়াতে শুরু করল রাজ্যজুড়ে!
সুরজিৎ দে