এদিন প্রায় শতাধিক বিভিন্ন জেলার মিষ্টি ব্যবসায়ীদের তৈরি মিষ্টির স্বাস্থ্যকর গুণগতমান পরীক্ষা করা হয়। অনেক সময় দেখা দেয় স্বাস্থ্যকর সমস্যার কারণে মিষ্টি খেতে পারেন না বিভিন্ন রোগে ভুক্ত ব্যক্তিরা। তাই রোগীদের ক্ষেত্রেও খাবার যোগ্য মিষ্টি তৈরি করার ক্ষেত্রে জেলার মিষ্টি ব্যবসায়ীদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার ব্যাপারে আলোচনা করা হয়।
আরও পড়ুন: দারুণ ব্যাপার, জামাইষষ্ঠীর আগে বাজারে হু হু করে বিকোচ্ছে হাতপাখা! তাহলে কি…
advertisement
কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলাশাসক দেবাহুতি ইন্দ্র, জেলা শিল্পকেন্দ্রের আধিকারিক মানবেন্দ্র মন্ডল সহ অন্যান্য আধিকারিকরা। অতিরিক্ত জেলাশাসক দেবাহুতি ইন্দ্র জানান, “রাজ্যের বিভিন্ন জেলা থেকে আগত মিষ্টি ব্যবসায়ী ও মিষ্টি তৈরির কারিগররা অংশগ্রহণ করেন এই কর্মশালায়। প্রদর্শনীর মাধ্যমে মিষ্টির বিশেষত্ব তুলে ধরা হয়। নিত্য নতুন স্বাদের স্বাস্থ্য সম্মত মিষ্টি তৈরির ব্যাপারেও প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় মিষ্টি ব্যবসায়ীদের।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
বাঙালীদের যেকোন অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে মিষ্টির ব্যাপক চাহিদা লক্ষ্য করা যায়। অনেক সময় কারিগর না থাকায় মিষ্টির যোগান দিতে ব্যর্থ হন মিষ্টি ব্যবসায়ীরা। তাই প্রযুক্তির এমন নতুন পদ্ধতি মিষ্টি ব্যবসায়ীদের ক্ষেত্রে স্বস্তি আনবে এবং সঠিক পরিমাপে দ্রুত অধিক পরিমাণে মিষ্টি তৈরি করতে পারবেন মিষ্টি প্রস্তুতকারক এবং ব্যবসায়ীরা।
জিএম মোমিন