জানা গেছে, প্রতিদিনের মতো এদিনও ছাত্রছাত্রীরা স্কুলে গিয়েছিলেন। কিন্তু স্কুলে গিয়েই দেখতে পায় ক্লাসরুমের ভিতরে সাপ। আতঙ্কে শিক্ষিকাকে জানালে শিক্ষিকা ক্লাসরুম থেকে বের করে দেন ছাত্রছাত্রীদের। এরপরেই খবর দেওয়া হয় বন দফতরে। পরে বন দফতরের দুই কর্মী এসে ওই সাপটিকে উদ্ধার করে নিয়ে যায়। এরপরে পুনরায় শুরু হয় পঠনপাঠন। কিন্তু ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে সাপের আতঙ্ক থেকেই যায়।
advertisement
আরও পড়ুন: পুজোর উপহারে জামাকাপড় নয়, এবার আস্ত বাড়ি! পেলেন ‘এই’ জেলার ১৩৩৮ পরিবার, জানুন কারা
দক্ষিণ দিনাজপুরের ওই স্কুলের অভিভাবকদের অভিযোগ, এদিনই শুধু সাপের দেখা মিলেছে তা নয়, স্কুলের আনাচকানাচে প্রায়ই সাপের দেখা মিলছে। একেই ফাটল ধরা ঘরে ক্লাস চলে। যে কোনও সময় ঘটতে পারে বড়সড় দুর্ঘটনা। তার উপরে দেওয়ালের ফাটলে যদি সাপ থাকে, প্রাণের মায়া ছেড়ে কে আসবে লেখাপড়া করতে! বিষধর সাপের ভয়ে লাটে উঠেছে স্কুলের পঠনপাঠন।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
তাদের দাবি, যতদিন না সমস্যার সমাধান মিলছে, স্কুল থেকে সাপ তাড়ানো যাচ্ছে, ততদিন আর স্কুলে পাঠানো সম্ভব হবে না। এ যেন বিদ্যালয়ে এক অভূতপূর্ব সমস্যা তৈরি হয়েছে সাপের আতঙ্ক। শ্রেণিকক্ষে পড়াশোনা করার বদলে এখন বিদ্যালয়ের ছাত্রী ও শিক্ষক-শিক্ষিকারা আতঙ্কে প্রহর গুনছেন। কারণ স্কুল চত্বরজুড়ে বারবার দেখা মিলছে বিষধর সাপের।