এসআইআর নিয়ে সহায়তা কেন্দ্র খোলা হল কালচিনি বিধানসভায়। এই প্রথম আলিপুরদুয়ার জেলায় চালু হল এমন শিবির। আগামীতে আলিপুরদুয়ার জেলার প্রতিটি এলাকায় এই সহায়তা কেন্দ্র খোলা হবে বলে জানা গিয়েছে। কালচিনির তিন নং চৌপথি এলাকায় এই সহায়তা কেন্দ্র খোলা হবে। উপস্থিত থাকবেন বিজেপি কালচিনি বিধায়ক বিশাল লামা।
আরও পড়ুন: সকাল থেকে ব্যস্ততা, কাগজ হাতে লম্বা লাইন! SIR আবহেও মুখে চওড়া হাসি, হচ্ছেটা কী মেদিনীপুরে
advertisement
মূলত, জনগণকে এসআইআর নিয়ে বিভ্রান্ত যাতে না হতে হয় তার জন্য এই সহায়তা কেন্দ্র। এই কেন্দ্রে ২০০২ সালের ভোটার তালিকা আছে যাদের প্রয়োজন তারা এই কেন্দ্রে এসে ২০০২ সালে ভোটার তালিকা নিয়ে যেতে পারবে। প্রতিদিন সকাল ১০ টা থেকে বিকেল ৫ টা অবধি এই সহায়তা কেন্দ্র খোলা থাকবে বলে জানা যায়। এই সহায়তা কেন্দ্র থেকে জানা গিয়েছে, এসআইআর-এ মূলত কী কী নথি লাগছে।কেন্দ্রীয় সরকার/রাজ্য সরকার/রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থার কর্মী/পেনশন প্রাপকের পেনশন পেমেন্ট অর্ডার৷
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
০১.০৭.১৯৮৭-এই তারিখের আগে সরকার/স্থানীয় কর্তৃপক্ষ/ব্যাঙ্ক/ডাকঘর/ভারতীয় জীবন বিমা নিগম/রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা দ্বারা প্রদত্ত যে কোনও পরিচয়পত্র/শংসাপত্র/নথি৷ উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ দ্বারা প্রদত্ত জন্মের শংসাপত্র বা বার্থ সার্টিফিকেট, পাসপোর্ট ৷ কোনও স্বীকৃত পর্ষদ/বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রদত্ত ম্যাট্রিকুলেশন সার্টিফিকেট/শিক্ষাগত যোগ্যতার শংসাপত্র৷ রাজ্যের উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ দ্বারা প্রদত্ত স্থায়ী বাসস্থানের শংসাপত্র৷ বনভূমি অধিকার শংসাপত্র৷ উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ কর্তৃক অন্যান্য অনগ্রসর সম্প্রদায়/তফসিলি জাতি/তফসিলি উপজাতি বা অন্য কোনও জাতিগত শংসাপত্র৷ জাতীয় নাগরিক পঞ্জি যাদের হয়েছে। রাজ্য/স্থানীয় কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত পরিবার পঞ্জি (ফ্যামিলি রেজিস্টার)৷ জমি/বাড়ির সরকারি শংসাপত্র বা জমি/বাড়ির দলিল৷ বিধায়ক বিশাল লামা জানিয়েছেন, “ভয়ের কিছু নেই। যারা প্রকৃত ভারতীয় তাঁদের নাম কাটা যাবে না।”






