100 Days Work: সকাল থেকে ব্যস্ততা, কাগজ হাতে লম্বা লাইন! SIR আবহেও মুখে চওড়া হাসি, হচ্ছেটা কী মেদিনীপুরে

Last Updated:

এসআইআর-এর জন্য নাম নথিভূক্তকরণ বা সংশোধন নয়, প্রত্যন্ত এলাকায় অন্য কারণে ভিড় জমিয়েছেন সাধারণ মানুষ। হাতে দরকারি কাগজ, মুখে একরাশ আশা নিয়ে তারা লাইন দিয়েছেন।

+
জব

জব কার্ড রিনিউ করার কাজ চলছে জোর কদমে

পিংলা, পশ্চিম মেদিনীপুর, রঞ্জন চন্দ: এসআইআর-এর জন্য নাম নথিভূক্তকরণ বা সংশোধন নয়, প্রত্যন্ত এলাকায় অন্য কারণে ভিড় জমিয়েছেন সাধারণ মানুষ। হাতে দরকারি কাগজ, মুখে একরাশ আশা নিয়ে তারা লাইন দিয়েছেন। সারাদিন যুদ্ধকালীন তৎপরতায় চলেছে কাজ। সুপ্রিম নির্দেশের পর ফের বাংলায় চালু হচ্ছে ১০০ দিনের কাজ। সুপ্রিম কোর্টের এই রায়ের পর বিভিন্ন জায়গায় শুরু হল জব কার্ড রেনুয়ালের কাজ। পশ্চিম মেদিনীপুরের পিংলায় শুরু হল ১০০ দিনের কাজের প্রস্তুতি, জব কার্ড রিনিউ করতে ভিড় স্থানীয়দের। তবে আগামীতে তারা কাজ পাবে বলে আশাবাদী।
এসআইআর আবহে মানুষের মধ্যে চলছে টানাপোড়েন। তালিকায় নিজেদের নাম রয়েছে কিনা, সে নিয়ে বেশ তৎপরতা চলছে। তবে প্রত্যন্ত এই এলাকায় সাধারণ মানুষ নিজেদের প্রয়োজনীয় নথি, জব কার্ড নিয়ে সারাদিন লাইনে দাঁড়িয়ে আছেন। দীর্ঘদিনের অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে ফের শুরু হতে চলেছে কেন্দ্রীয় সরকারের ১০০ দিনের কাজ প্রকল্প। আদালতের নির্দেশে রাজ্যজুড়ে পুনরায় চালু হতে চলেছে এই প্রকল্প, যা ঘিরে সাধারণ মানুষের মধ্যে দেখা দিয়েছে স্বস্তির হাওয়া। কাজ পেতে গেলে নিজেদের কার্ড আপডেট এবং রিনিউ করছেন তারা। স্বাভাবিকভাবে ব্যাপক ভিড় বিভিন্ন এলাকায়। ব্লকে ব্লকে বুথ ভিত্তিক এই কাজ চলছে।
advertisement
advertisement
বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার পিংলা এলাকায় শুরু হয়েছে জব কার্ড রিনিউয়াল প্রক্রিয়া। সকাল থেকেই এলাকার বিভিন্ন পঞ্চায়েতে জব কার্ড নবীকরণের ও সংশোধনের জন্য ভিড় জমিয়েছেন বহু মানুষ। গ্রামীণ এলাকায় ১০০ দিনের কাজের উপর চলত সংসার। তবে দীর্ঘ প্রায় তিন বছর ধরে এই প্রকল্প বন্ধ বাংলায়। স্বাভাবিকভাবে খেটে খাওয়া মানুষ বেশ সমস্যায় পড়েছিলেন। তবে ফের এই প্রকল্প চালু হওয়াতে খুশির হাওয়া সকলের মধ্যে। আগামীতে কাজ পাবেন বলেই আশাবাদী সকলে।
advertisement
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
প্রান্তিক এলাকায় ১০০ দিনের কাজ বা জব কার্ডের কাজ ছিল ভরসা। আয় উপার্জন হত এই কাজ করে। স্বাভাবিকভাবে সুপ্রিম রায়ের পর খুশির আবহ এলাকায়। উৎসাহ এবং উদ্দীপনা নিয়ে নিজেদের কার্ড রিনিউ করছেন সকলে।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
100 Days Work: সকাল থেকে ব্যস্ততা, কাগজ হাতে লম্বা লাইন! SIR আবহেও মুখে চওড়া হাসি, হচ্ছেটা কী মেদিনীপুরে
Next Article
advertisement
Jemimah Rodrigues: ‘এই সফরে আমি প্রায় প্রতিদিনই কেঁদেছি, স্বপ্নের মতো মনে হচ্ছে...!’ ফাইনালে উঠে আবেগ্রপ্রবণ জেমাইমা
‘এই সফরে আমি প্রায় প্রতিদিনই কেঁদেছি, স্বপ্নের মতো মনে হচ্ছে...!’: জেমাইমা
  • ‘এই সফরে আমি প্রায় প্রতিদিনই কেঁদেছি’

  • স্বপ্নের মতো মনে হচ্ছে...

  • অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে বিশ্বকাপের ফাইনালে ওঠার পর আবেগপ্রবণ জেমাইমা

VIEW MORE
advertisement
advertisement