জেলা পুলিশ সুপার দ্যুতিমান ভট্টাচার্য জানান, “শীতের রাতে রাস্তায় কুয়াশার পরিমাণ থাকে অনেকটাই বেশি। ফলে অনেকটাই অসুবিধায় পড়তে হয় রাতের গাড়ির চালকদের। তাই জেলা পুলিশের ট্রাফিক পুলিশের পক্ষ থেকে এই বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এতে শীতের কুয়াশার রাতে সড়ক দুর্ঘটনার পরিমাণ অনেকটাই কমবে। তাই জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে বিভিন্ন হাইওয়ে গুলিতে এই ব্যবস্থা করা হয়েছে। গোটা জেলার বিভিন্ন এলাকায়, বিভিন্ন ট্রাফিক পুলিশের অফিসার ও তাঁদের টিম মিলে এই কাজ করে চলেছেন প্রতিদিন। ফলে রাতের চালকেরা অনেকটাই আরামে চলাচল করতে পারছেন।”
advertisement
“আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন”
রাতের গাড়ি চালক মিরাজুল শেখ জানান, “দীর্ঘ দিন ধরে তিনি এই গাড়ি চালক হিসেবে কাজ করছেন। প্রতিবছর শীত পড়তেই কুয়াশার রাতে অনেকটাই সমস্যায় পড়তে হয় চালকদের। তাই ট্রাফিক পুলিশের পক্ষ থেকে করা বিশেষ ব্যবস্থা অনেকটাই উপকারে লাগছে রাতের গাড়ির চালকদের। এতে রাতের ঘুম চোখে দুর্ঘটনার পরিমাণ কমবে অনেকটাই।” জেলা ট্রাফিক পুলিশের এস আই দধিরাম বর্মন জানান, “রাতের গাড়ি চালকদের থামিয়ে গরম জল দেওয়া ও চা দেওয়ার ফলে তাঁদের ঘুম কাটছে অনেকটাই। এতে রাতের কুয়াশার মধ্যে ঘুম চোখে গাড়ি চালাতে গিয়ে দুর্ঘটনা হবে না।”
আরও পড়ুন: সাদা বরফে ঢেকেছে সিকিম! জুলুক থেকে সোমগো ঠিক যেন স্বর্গ! বাড়ছে শীত
বিগত বছরের তুলনায় চলতি বছরে রেকর্ড হারে কমেছে জেলার সড়ক দুর্ঘটনা। ফলে অনেকটাই খুশি জেলার মানুষেরা। শীতের রাতেও ট্রাফিক পুলিশ যেভাবে ডিউটি করে চলেছে। গোটা এই উদ্যোগকে অনেকটাই সাধুবাদ জানিয়েছেন জেলার মানুষেরা। এতে সড়ক দুর্ঘটনার পরিমাণ আরও অনেকটাই কমবে বলে মনে করছেন বেশিরভাগ মানুষ। তবে রাতের অন্ধকার কুয়াশায় ঘেরা ফাঁকা রাস্তায় কোনও টাকা ছাড়াই গরম জল এবং চা পেয়ে অনেকটাই খুশি রাতের গাড়ির চালকেরা।#NationalHighwaysAuthorityofIndia
#NHAI
#MinistryOfRoadTransportAndHighways
#MORTH
#NitinGadkari
Sarthak Pandit