জেলা কোচবিহারের সদর ট্রাফিক ওসি সুরেশ দাস জানান, “রোড সেফটির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হল বাইক রাইডিংয়ের সময় ব্যবহার করা হেলমেট। বারংবার বাইক চালকদের সচেতন করা হয় হেলমেট পরে বাইক চালানোর জন্য। হেলমেট পরে বাইক চালালে সড়ক দুর্ঘটনার সময় প্রাণনাশের ঝুঁকি এড়ানো সম্ভব অনেকটা। তবে হেলমেট কিনে ব্যবহার করার আগে অবশ্যই বেশ কিছু বিষয় সম্পর্কে সঠিকভাবে জেনে নেওয়া উচিত। হেলমেট কেনার আগে অবশ্যই সেই হেলমেট কোম্পানির ISI মার্ক রয়েছে কিনা। এছাড়াও সঠিক সার্টিফিকেশন রয়েছে কিনা দেখে নেওয়া উচিত।”
advertisement
আরও পড়ুন: সাক্ষাৎ ভগবান! অবলাদের জন্য এই যুবকদের কাজ, দিন দিন মন জয় করে চলেছে সবার
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
তিনি আরও জানান, “এছাড়াও হেলমেট কেনার সময় হেলমেটের ভেতরে থাকা স্পঞ্জ মেটেরিয়ালটিও দেখে নেওয়া উচিত। হেলমেট যাতে সম্পূর্ণভাবে ফিটিংস হয় সেই বিষয়টিও দেখে নেওয়া উচিত হেলমেট কেনার সময়। সবশেষে যে বিষয়টি দেখা উচিত তা হল হেলমেটের ওজন। হেলমেট ৮০০ থেকে ১৩০০ গ্রামের মধ্যেই কেনা উচিত। দীর্ঘক্ষণ বাইক চালকদের হালকা ধরনের হেলমেট ব্যবহার করা উচিত। তবে হাফ হেলমেটের থেকে বেশি ভাল হেলমেট হয়ে থাকে ফুল হেলমেট। ফুল হেলমেট ব্যবহারের ফলে দুর্ঘটনায় ক্ষতির আশঙ্কা অনেকটা কমানো সম্ভব বেশ অনেকটা।”
রোড সেফটির এই বিষয়গুলি বর্তমান সময়ে বেশ অনেকটাই গুরুত্ব সহকারে দেখা উচিত। হেলমেট ব্যবহার করতে হবে, তাই হেলমেট কম দামে রাস্তার ফুটপাথের দোকান থেকে কেনা একেবারেই উচিত নয়। দরকার হলে ভাল ব্র্যান্ডের ISI মার্ক যুক্ত হেলমেট কেনা উচিত। কম দামে হেলমেট কিনলে তা আদৌ প্রাণ রক্ষা করবে কিনা সে বিষয়ে প্রশ্ন থাকে অনেকটাই। তাই জীবনের সঙ্গে আপোষ না করে এই সকল বিষয় মেনে হেলমেট কেনা উচিত। #NationalHighwaysAuthorityofIndia
#NHAI
#MinistryOfRoadTransportAndHighways
#MORTH
#NitinGadkari
Sarthak Pandit





