করোনা পরিস্থিতির পর বিদ্যালয়ে পড়ুয়াদের সংখ্যা প্রায় ১০ জনে এসে দাঁড়িয়েছিল। এর পর জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে প্রায় ১০০ জন পড়ুয়াদের নিয়ে আসা হয়েছে এই আবাসিক স্কুলে।
এদিন চালু হল এই বিদ্যালয়টি। মূলত বক্সা সহ জেলার অন্যান্য প্রত্যন্ত গ্রাম ও চা বাগানের ছেলে মেয়েদের এখানে ভর্তি করানো হয়। দূর থেকে প্রতিদিন যাতে যাতায়াত না করতে হয়, তার জন্য বিদ্যালয়টি চালু করা হয়েছিল।পড়ুয়া সংখ্যা কমতে নড়েচড়ে বসে প্রশাসন। করোনার কারণে স্কুল থেকে যারা বেরিয়েছিল, তাদের খোঁজ করে ফের আনা হয়।
advertisement
আরও পড়ুন- Jalpaiguri News: অমানবিক! চোর সন্দেহে যুবককে ল্যাম্পপোস্টে বেঁধে মার, কী কাণ্ড হল জলপাইগুড়িতে
এই বিষয়ে জেলা শাসক সুরেন্দ্র কুমার মিনা জানান, 'জেলার পাহাড়ি ও প্রত্যন্ত এলকাগুলোতে নানা কারণে ছেলেমেয়েরা পড়াশোনা থেকে বঞ্চিত থাকে। তাদের সকলের অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলে তাদের এই আবাসিক বিদ্যালয়ে ভর্তি করানো হয়েছে। এখানে ছেলে ও মেয়েদের পৃথক আবাসন রয়েছে, সেখানে ১০০ জন করে ছেলে মেয়েরা থাকতে পারবে।'
এছাড়াও জেলা শাসক জানান, পড়ার পাশাপাশি খেলাধুলোর সামগ্রীও প্রশাসনের তরফে তাদের প্রদান করা হচ্ছে। যাতে তাদের প্রতিভার বিকাশ ঘটানো সম্ভব হয়।
Annanya Dey