এই সেতু দিয়ে নিত্য পারাপারকারী অভীক বর্মন জানান, “দীর্ঘ সময় ধরে এই রাস্তা ব্যবহার করে চলাচল করেন বহু মানুষ। তবে নদীর জল বেড়ে উঠলে সমস্যা বেড়ে যায়। তখন চলাচল বন্ধ হয়ে যায় সম্পূর্ণ ভাবে। এতে বহু মানুষের অনেকটাই সুবিধা হয় চলাচল করতে।” এলাকার এক স্থানীয় বাসিন্দা আফজাল হোসেন জানান, “সারাদিনে প্রচুর মানুষ এই সেতু ব্যবহার করে থাকেন। তবে যদি প্রশাসনিক ভাবে এখানে স্থায়ী সেতু নির্মাণ করা হয়। তবে অনেকটাই সুবিধা হবে বহু মানুষের। তবে দীর্ঘ সময় ধরে এই সেতু নির্মাণের দাবি অপূর্ণই রয়ে গিয়েছে।”
advertisement
আরও পড়ুন: ভালবাসেন দেওয়াল লিখতে কিন্তু চলেনা পেট! তবু ছাড়তে পারেন না এই পেশা
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
কোচবিহারের এক প্রাক্তন বিধায়ক অক্ষয় ঠাকুর জানান, “এই পথ দিয়ে যাতায়াত করলে অনেকটা সুবিধা হয় বহু মানুষের। প্রতিদিন এই পথে বহু মানুষ চলাচল করে থাকেন। জীবন-জীবিকার তাগিদে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত এই পথে মানুষের যাতায়াত লেগেই থাকে। তবে দীর্ঘ সময় ধরে প্রশাসনিক টালবাহানায় এই সেতু নির্মাণ সম্ভব হয়নি। বর্তমান সময়ে স্থানীয় মানুষেরা ক্ষোভে ফুঁসছেন। দ্রুত এ সেতু নির্মাণ না হলে আগামীদিনে স্থানীয় মানুষেরা বৃহত্তর আন্দোলনে শামিল হবেন। তাই প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের কাছে সকলের আবেদন দ্রুত এই সেতু নির্মাণ করা দরকার।”
তোর্সা নদীর এই সেতু বহু মানুষের অনেকটাই যাত্রাপথ সহজ করে তোলে। এছাড়া এই সেতুর ওপর ভরসা করে জীবন-জীবিকা চলে বহু মানুষের। এই সেতু না থাকলে অনেকটা সমস্যা বেড়ে ওঠে নদীর দুই পাড়ের নিত্য চলাচল করা মানুষদের। তাই প্রশাসনিক তৎপরতায় এই সেতু নির্মাণের দাবি দ্রুত পূরণ করা উচিত।
Sarthak Pandit





