আরও পড়ুন: শীতঘুমে যায়নি সাপ! ডিসেম্বরেও বিষধরের ছোবলে তীব্র আতঙ্ক
ডিসেম্বর মাসের প্রথম থেকেই কমলালেবুর জোগান মিলতেই মুখে চওড়া হাসি ফল বিক্রেতাদের। ফলের দোকানে এসে মনে খুশি ধরছে না ক্রেতাদেরও। ভুটানের কমলালেবু চিনতে একটুও ভুল করেন না সীমান্তবর্তী এলাকা মানুষ। কারণ ভুটানের কমলালেবুর রঙে অনেকটা কমলা ও লাল রঙের মিশ্রণ। কোনও টকভাব নেই। চিনির মত মিষ্টি না হলেও ভুটানের কমলালেবু যে একবার খাবে তার মুখে লেগে থাকবে স্বাদ। যত দিন যাচ্ছে এই কমলা লেবুর চাহিদা বাড়ছে।
advertisement
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
প্রতিমা দেবী নামে আলিপুরদুয়ারের ফল বাজারে এক বিক্রেতা জানান, ছোট কমলার চাহিদাই বেশি থাকে। ভুটান থেকে সেই অনুযায়ী আমরা কমলা এনে থাকি। প্রতি সপ্তাহে ছুটতে হয় ভুটানে কমলা আনতে। খুব তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে যায় এই কমলালেবু। ভুটানের ফুন্টশোলিং শহর ছাড়িয়ে পাহাড়ি পথ বেয়ে কিছুটা দুরে রয়েছে একটি বৌদ্ধ গুম্ফা। এই গুম্ফার আশেপাশে অনেক কমলালেবুর গাছ আছে। একসময় পর্যটকেরা গাছ থেকে পেড়ে আনতেন ভুটানের কমলালেবু। এই স্মৃতি আজও অমলিন জয়গাঁর বাসিন্দা ও পর্যটকদের কাছে। কিন্তু নিয়মের বেড়াজালে তা এখন আর সম্ভব হয় না। এই শীতের মরশুমে জয়গাঁর রাস্তার দু’পাশে নজর দিলেই দেখা যবে সারি সারি কমলালেবুর দোকান। কমলালেবুর রঙে ছেয়েছে জয়গাঁর বাজার। মুখে হাসি বিক্রেতাদের। বড় কমলা ২০০ টাকা ডজন এবং ছোটো কমলা ১৫০ টাকা ডজন প্রতি বিকোচ্ছে।
অনন্যা দে