চিকেন, টাইফু, ভেজ ইত্যাদি রকমের মোমোর ব্যাপক চাহিদা জেলায়। প্রতিদিনই জেলার বিভিন্ন প্রান্তে গিয়ে মোমো বিক্রি করেন এই এলাকার পুরুষরা। এক সময় এই এলাকার মানুষদের রোজগারের ক্ষেত্রে একমাত্র ভরসা ছিল ধান থেকে চাল তৈরি করার কাজ। তবে বর্তমানে প্রযুক্তির দাপটে চাল তৈরির একাধিক যান্ত্রিক পদ্ধতির ব্যবহারের ফলে প্রয়োজন হারিয়েছে মানব শক্তির। যার ফলে পেশা বদলেছেন অনেকে।
advertisement
মালদহের পুরাতন মালদা পৌরসভার ধানহাট্টি পালপাড়া এলাকার প্রায় প্রতিটি বাড়িতে তৈরি করা হয় মোমো। বিক্রেতা শহর সহ জেলার বিভিন্ন প্রান্তে এই এলাকার পুরুষরা বিক্রি করেন মোমো। এই এলাকার প্রায় পাঁচ শতাধিক পরিবার মোমো তৈরির কাজের সঙ্গে যুক্ত। মালদহ শহরের প্রায় ৯০% মোমোর দোকান রয়েছে এই এলাকার বাসিন্দাদের। তাই পালপাড়া এখন পরিচিতি পেয়েছে মোমো পাড়া নামে।
এই তিব্বতি খাদ্য মোমো বর্তমানে বাঙালিদের সন্ধ্যার খাবার হিসেবে নজরে আসে শহরের ফুটপাত থেকে শুরু করে গ্রাম গঞ্জের বাজারে। তিব্বতি খাদ্য হলেও নেপাল ও ভারতে অত্যন্ত জনপ্রিয়তা পেয়েছে মোমো।
জিএম মোমিন।