সিএডিসির এগ্রিকালচার বিভাগের কর্মকর্তা রাধিকারঞ্জন দেবভূতি জানান, পোকা-মাকড়ের আক্রমণ থেকে ঝিঙেগাছ ও ফলকে রক্ষা করতে নিয়মিত কীটনাশক পরিমাণমত স্প্রে করতে হবে । তবে মনে রাখবেন বিষাক্ত কীটনাশক ভুলেও ঝিঙেগাছে প্রয়োগ করবেন না এতে সবজির ক্ষতি হতে পারে।
“আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন”
প্রতি কেজিতে ৫০ গ্রাম এমামেকটিন বেনজয়েট জলে মিশিয়েঝিঙেগাছেস্প্রে করতে পারেন। স্ত্রী মাছি কচি ঝিঙেফলের নিচের দিকে ওভিপজিটর ঢুকিয়ে ডিম পাড়ে। ডিম পাড়ার স্থান থেকে জলের মত তরল পদার্থ বেড়িয়ে আসে যা শুকিয়ে বাদামী রং ধারণ করে।
advertisement
ডিম থেকে বের হয়ে ফলের শাঁস খেতে শুরু করে এবং ফল বিকৃত হয়ে যায় এবং হলুদ হয়ে পচে ঝড়ে যায়। মাছি পোকা দমনে ব্যবহার করুন নিমোটো বা নিম জাতীয় ওষুধ। এভাবেই শীতকালে ঝিঙেগাছে মাছি পোকার উৎপাত থেকে রেহাই পাবেন।
পিয়া গুপ্তা