TRENDING:

North Bengal Flood: বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গের পাহাড়ে বাড়ি ফিরতেই মাথায় হাত দুর্গতদের! কী ভয়ঙ্কর কাণ্ড, দেখলে কান্না পাবে আপনারও

Last Updated:

জেলা সব নদীতে জল কমতে শুরু হয়েছে। নতুন করে বৃষ্টি না হওয়ায় পরিস্থিতি এখন অনেকটাই স্বাভাবিক। নদীর জল কমলেও বিপর্যস্ত এলাকার ঘরবাড়ি। বিশেষ করে কালচিনি,আলিপুরদুয়ার এক ব্লকের পরিস্থিতি শোচনীয়।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
আলিপুরদুয়ার, অনন্যা দে: জেলার সব নদীতে জল কমতে শুরু হয়েছে। নতুন করে বৃষ্টি না হওয়ায় পরিস্থিতি এখন অনেকটাই স্বাভাবিক। নদীর জল কমলেও বিপর্যস্ত এলাকার ঘরবাড়ি। বিশেষ করে কালচিনি, আলিপুরদুয়ার এক ব্লকের পরিস্থিতি শোচনীয়। এই দুই ব্লকের হাতেগোনা কয়েকটি এলাকার মানুষ পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে বাড়ি ফিরেছেন। তবে বাড়ি ফিরেই তাঁদের চক্ষু চড়ক গাছ। কাদা মাটিতে পরিপূর্ণ তাঁদের বাড়ি ঘর। যা পরিষ্কার করতে তাঁদের রীতিমতো নাকানি চোবানি খেতে হচ্ছে।
advertisement

আলিপুরদুয়ার জেলা শাসকের তরফে জানানো হয়েছে, ভুটান প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। দুর্গতদের সাহায্যের জন্য জেলা পুলিশ চালু করেছে কমিউনিটি কিচেন। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে শুকনো খাবার দেওয়া হয়েছে সকলকে। ভুটান সীমান্ত এলাকাগুলিতে রাতে জোর দেওয়া নজরদারি চালাচ্ছে পুলিশ। জেলা প্রশাসন বিশেষ নজরদারি রেখেছে তোর্ষা নদীর জলস্তর বৃদ্ধির ওপর।

advertisement

আরও পড়ুন: রাতের অন্ধকারে সে কী কাণ্ড! হাত বদল হচ্ছিল কোটি কোটি টাকার জিনিস, হানা দিয়ে সব ফাঁস করল পুলিশ

View More

বৃষ্টি কমলেও নদীতে জল থাকায়, সুভাষিনী চা বাগান এলাকার তিন জায়গায় বাঁধ সংস্কারের কাজ করা যাচ্ছে না। বাসিন্দাদের এখনও প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়ে রাখা হয়েছে। সেখানে তাদের খাওয়া সহ জামাকাপড়ের ব‍্যবস্থা করা হয়েছে। সুভাষিনী চা বাগানের ৩০০ বিঘা চা গাছ ক্ষতিগ্রস্ত বলে চা বাগান সূত্রে জানা গিয়েছে।

advertisement

আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গের পাহাড়ে বাড়ি ফিরতেই মাথায় হাত দুর্গতদের! কী ভয়ঙ্কর কাণ্ড
আরও দেখুন

কাদা পরিষ্কার করতে করতে আলিপুরদুয়ারের এক বাসিন্দা রাধা প্রধান জানান, “এরকম বৃষ্টি আগে দেখিনি। মনে হচ্ছিল বাড়িঘর সব ভেঙে নিয়ে যাবে। এলাকায় যা জল দেখেছিলাম তাতে মনে হচ্ছিল একটা নদী নয়, আরও দু -তিনটে নদীর জল ঢুকছে। নাহলে এত কাদা হয় নাকি।” এলাকাবাসীদের মতে যা কাদা রয়েছে তা একদিনে পরিষ্কার করা সম্ভব নয়। এত কাদা যে চলাফেরা করা সম্ভব হচ্ছে না। রঞ্জিতা রাই নামের আরও এক বাসিন্দা জানান, “পাকা ঘর না মাটির ঘর তা বোঝা যাচ্ছে না।বৃষ্টি পুরোপুরি না থামলে ঘর পরিষ্কার রেখেও লাভ নেই। তবুও নিজেরা থাকার জন্য যতটুকু ঘর পরিষ্কার রাখা যায়।”

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/উত্তরবঙ্গ/
North Bengal Flood: বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গের পাহাড়ে বাড়ি ফিরতেই মাথায় হাত দুর্গতদের! কী ভয়ঙ্কর কাণ্ড, দেখলে কান্না পাবে আপনারও
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল