সম্প্রতি উত্তর সিকিমের ধ্বংসলীলার দৃশ্য আজও ভেসে উঠছে তিস্তার জলে, প্রতিনিয়ত উদ্ধার করা হচ্ছে সেনা জওয়ান থেকে সাধারণ মানুষের মৃতদেহ৷ নদীর অববাহিকায় উদ্ধার অব্যাহত রয়েছে সেনা বাহিনীর ব্যবহৃত বিস্ফোরক সহ বিপজ্জনক বিভিন্ন ধরণের কামানের গোলা, এবং সেই বিস্ফোরক নিষ্ক্রিয় করা হচ্ছে নদীর পাড়ের বিভিন্ন গ্রামের ফাঁকা স্থানে।
আরও পড়ুন – Weekly Weather Update: সপ্তাহের বড়সড় চমক, মহালয়ের পরেই বাংলার আবহাওয়ার জমজমাট, ঝকঝকে, কবে কোথায় বৃষ্টি
advertisement
রাত পোহালেই মহালয়ার পূণ্য তিথিতে তর্পণ। এই প্রসঙ্গে বঙ্গীয় যজমান সংঘের সভাপতি জয়ন্ত চক্রবর্ত্তী জানান, ‘‘সিকিমের ধ্বংসলীলার সবটাই তিস্তার জলে প্রবাহিত হচ্ছে।শুধু মানুষের নয় বহু পশুপাখি ও মৃত অবস্থায় তিস্তা নদীর জলে ভেসে আসছে আজও,সেই সব দিক বিচার করেই মহালয়ার ভোরে তিস্তা নদীর জলে দাঁড়িয়ে তর্পণ করা হয়ে থাকে এবছর সেটা তিস্তা নদীতে করা হচ্ছে না।’’
তিনি আরও বলেন, ‘‘তিস্তার জল শুদ্ধ হতে আমাদের অপেক্ষা করতে হবে আগামী বর্ষা পর্যন্ত, বর্ষার নতুন বৃষ্টির জলে আবার পবিত্র এবং দূষণ মুক্ত হবে তিস্তা নদীর জল।’’
Surajit Dey