নদীর ধারে অবস্থিত জলপাইগুড়ির এই শ্মশানটি বর্ষাকাল এলেই জলমগ্ন হয়ে পড়ে। বামনপাড়া, কৃষি বাগান, কাঠের ব্রিজ সহ আশপাশের অন্তত পাঁচটি গ্রামের মানুষ এই শ্মশানের উপর নির্ভরশীল। এলাকাবাসীদের অভিযোগ, বর্ষার সময় মৃতদেহ দাহ করতে হলে পড়তে হয় চরম দুর্ভোগে। রাতে অন্ধকারে, জল জমা কাদামাটি পেরিয়ে মৃতদেহ নিয়ে আসা যেন এক চরম মানসিক ও শারীরিক লড়াই।
advertisement
শ্মশানটিতে নেই কোন পাকা ছাউনি, নেই স্থায়ী বসার ব্যবস্থা। একটি সোলার লাইট থাকলেও সেটিও বেশিরভাগ সময় বিকল থাকে বা জলের তলায় চলে যায়। বহুবার জনপ্রতিনিধিদের জানানো হলেও কোন স্থায়ী সমাধান আজও আসেনি বলে অভিযোগ এলাকাবাসীর।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
একজন স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, “শেষযাত্রাটুকু যেন একটু শান্তিতে হয়, এইটুকুই আবেদন। পঞ্চায়েত বা প্রশাসনের একটু নজর যদি পড়ে, তা হলে সমস্যার অনেকটা সমাধান হবে।”
সুরজিৎ দে