সাধারণত আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে মানিয়ে নিয়ে কীভাবে কৃষিকাজ করতে হবে, তা নিয়ে নিজ নিজ মতাদর্শ পেশ করেন বিজ্ঞানীরা। টেকসই কৃষি সম্পর্কিত নতুন প্রস্তাবিত সকল কার্যক্রমকে একত্রিত, একীভূত এবং অন্তর্ভুক্ত করে ডিজাইন করা হয়েছে। বিশেষ করে মাটি ও জল সংরক্ষণ, জল ব্যবহারের দক্ষতা, মাটির স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা এবং বৃষ্টিনির্ভর এলাকা উন্নয়নের উপর। এদিনের জাতীয় সেমিনারে এসেছেন বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বিনয় কুমার সরেন, বিধানচন্দ্র কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অশোক কুমার পাত্র, দক্ষিণ দিনাজপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য দেবব্রত প্রণব ঘোষ, উত্তরবঙ্গ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রদ্যুৎ কুমার পাল সহ নানা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও কৃষি বিজ্ঞানীরা।
advertisement
আরও পড়ুন: চুল্লি, শেড, শৌচাগার তৈরিতে কারচুপি! শ্মশানের উন্নয়নেও এবার ‘টাকা মারা’র অভিযোগ
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এবিষয়ে উত্তরবঙ্গ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিরেক্টার অফ রিসার্চ অশোক চৌধুরী বলেন, “আবহাওয়ার পরিবর্তন হচ্ছে। জলবায়ুরও পরিবর্তন হচ্ছে। আগামীতে খাদ্য সংকট হতে পারে। তাই কৃষি উৎপাদন ধারাবাহিক রাখতে বিজ্ঞানীদের আরও নিরলস প্রচেষ্টা করে যেতে হবে। সেই বিষয়গুলি নিয়েই দেশের নানা জায়গায় বিজ্ঞানীরা আলোচনা করবেন।”
এদিকে ওই সেমিনার থেকেই উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার জিআই ট্যাগযুক্ত সুগন্ধি তুলাইপাঞ্জি চালের লোগোর উদ্বোধন করা হল। এখন থেকে ওই লোগো তুলাইপাঞ্জি চালের প্যাকেটে পাওয়া যাবে। এদিনের সেমিনারকে ঘিরে কলেজ ক্যাম্পাসে সাজো সাজো রব ছিল। বিজ্ঞানীদের আলোচনায় কৃষির ভবিষ্যৎ উন্নয়নের নানা দিক নির্দেশনা উঠে আসে।
সুস্মিতা গোস্বামী





