প্রশাসনের পক্ষ থেকে ইতিমধ্যেই ওই এলাকা এড়িয়ে চলার নির্দেশ জারি করা হয়েছে। যাত্রী ও গাড়িচালকদের বিকল্প রুট ব্যবহার করার অনুরোধ জানানো হয়েছে, যাতে দীর্ঘ সময় যানজটে আটকে না পড়তে হয়। পুলিশ ও ট্রাফিক বিভাগের টিম বিকল্প রাস্তায় যানবাহন ঘুরিয়ে দেওয়ার কাজ চালাচ্ছে।
আরও পড়ুন – Police Constable Under Scanner: স্ক্যানারের নিচে কলকাতা পুলিশের ‘এই’ কনস্টেবল, কী কান্ড ঘটেছে দেখতে লালবাজার
advertisement
বৃষ্টি থামলেই ধস সরানোর কাজ শুরু হবে বলে জানা গেছে। তবে পরিস্থিতি এখনও অনিশ্চিত এবং সড়ক কবে খুলবে সে বিষয়ে কোনও সরকারি সময়সীমা ঘোষণা করা হয়নি। স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, বর্ষার সময় এই এলাকায় ধসের ঘটনা প্রায়শই ঘটে, ফলে বছরের এই সময়ে যাতায়াতের অসুবিধা নিয়মিত সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়।
এনএইচ-১০ বন্ধ থাকায় সিকিমের সঙ্গে উত্তরবঙ্গের পণ্যবাহী ও পর্যটক পরিবহনও কার্যত স্তব্ধ হয়ে পড়েছে। ফলে স্থানীয় ব্যবসা, পর্যটন এবং দৈনন্দিন সরবরাহ ব্যবস্থায় প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। প্রশাসন পরিস্থিতির উপর কড়া নজর রাখছে এবং আবহাওয়া স্বাভাবিক হলেই রাস্তা পরিষ্কারের কাজ শুরু করার আশ্বাস দিয়েছে।
Rittik Bhattacharya