স্টেশনের নিত্য প্যাসেঞ্জার নিয়ে আসা ই-রিক্সা চালক রুপম পাল জানান, “প্রতিদিন বহু মানুষ নিয়ে তিনি এসে থাকেন এই স্টেশনে। তবে সবসময় স্টেশনের রাস্তা থেকে হাইওয়ে রাস্তায় ওঠার সময় আতঙ্কে থাকতে হয়। যদি কোনও গাড়ি দ্রুত গতিতে এসে ধাক্কা মারে।” এলাকার এক স্থানীয় বাসিন্দা সুভাষ বর্মন জানান, “প্রায়শই বহু গাড়ি, বাইক এবং সাইকেল আরোহী এখানে সড়ক দুর্ঘটনার শিকার হয়ে থাকেন। মাঝে বেশকিছু মানুষের প্রাণও গিয়েছে এই জায়গায় সড়ক দুর্ঘটনায়। তাই এই সমস্যা দ্রুত সমাধান করতে জরুরি পদক্ষেপ নেওয়া উচিত জেলা ট্রাফিক পুলিশের।”
advertisement
আরও পড়ুন: ‘মোহাব্বতের’ টানে ছুটে আসছে প্রেমিক-প্রেমিকারা! ভালবাসার সপ্তাহে কী খেতে ভিড় জমাচ্ছে সবাই?
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
যদিও এই বিষয় নিয়ে পুন্ডিবাড়ি সার্কেলের ওসি দধিরাম বর্মন জানান, “ফ্লাইওভারের এই মুখগুলিতে সড়ক দুর্ঘটনার প্রবণতা দিনে দিনে বাড়ছে। তাই ট্রাফিক পুলিশের পক্ষ থেকেও সক্রিয়ভাবে নজরদারি করা হয় এই এলাকাগুলিতে। তবুও কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটেই যায়। তবে সেই ঘটনাগুলিও যেন না ঘটে। সেজন্য দ্রুত জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে ট্রাফিক পুলিশের পক্ষ থেকে। ইতিমধ্যে সেই বিষিয়ে তিনি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করেছেন। তবে বর্তমান সময়ে পরীক্ষা চলছে। তাই এই সমস্যা বিশেষ গুরুত্ব সহকারে দেখা হচ্ছে।”
যদিও এর আগেও একাধিকবার এই জায়গায় মর্মান্তিক দুর্ঘটনার সাক্ষী দেখেছে কোচবিহারের মানুষেরা। প্রাণ গিয়েছে বেশ কয়েকজন ব্যক্তির। তবুও যদি হুঁশ না ফেরে জেলা প্রশাসনিক স্তরের কর্মকর্তাদের। তবে হয়ত আরও বহু মানুষের প্রাণ চলে যেতে পারে সড়ক দুর্ঘটনায়। তাই এই এলাকায় দ্রুত ট্রাফিক লাইটের ব্যবস্থা করা উচিত। এছাড়াও পর্যাপ্ত ট্রাফিক পুলিশ মোতায়ন করা উচিত জেলা ট্রাফিক পুলিশের পক্ষ থেকে।
Sarthak Pandit





