সূত্রের খবর, সেনা জওয়ান এবং আধিকারিকদের অনেকে নিয়মিত অবসর নিচ্ছেন। এই বিপুল শূন্যস্থান পূরণ করা সহজ নয়। এই শূন্যস্থান পূরণ করতে সেই কারণেই ব্যাক আপ ফোর্স হিসেবে সীমান্তের যুবক-যুবতীদের ভারতীয় সেনায় যোগদান করার কথা ভাবা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: ছাত্রী ভর্তিই নিচ্ছে না বালুরঘাটের এই স্কুল! আসল কারণ সামনে আসতেই ‘লজ্জাজনক’ ঘটনা বলছেন অভিভাবকরা
advertisement
‘বিকশিত ভাইব্রেন্ট ভিলেজ’ প্রোগ্রামের মাধ্যমে দক্ষিণ দিনাজপুরের হিলি সীমান্ত সেনার গৌরবময় বীরত্ব তুলে ধরা হয় এদিন। পাশাপাশি এদিন ওই এলাকা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করা হয়। এদিনের কর্মসূচিতে শতাধিক পড়ুয়া অংশগ্রহণ করেছিল। অদূর ভবিষ্যতে যে কোন যুদ্ধকালীন পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে হলে গোটা দেশের তরুণ প্রজন্মকে তৈরি রাখা উচিত বলেই মনে করছেন তাঁরা এমনটাই দাবি।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এদিনের কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন এনসিসির পদাধিকারীদের পাশাপাশি হিলির বিশিষ্টজনরা। সেনাকর্তারা মনে করছেন, বর্তমান যুগে প্রযুক্তি নির্ভর যুদ্ধের আবহে অদূর ভবিষ্যতে ব্যাক আপ ফোর্সের ভূমিকায় অনেক বেশি কার্যকর হতে পারেন তরুণ প্রজন্মের প্রতিনিধিরা।
সুস্মিতা গোস্বামী