রথযাত্রার দিন কাঠামো পুজোর মধ্য দিয়ে প্রতিমা তৈরির কাজ শুরু হয়েছে। সামনে দুর্গাপুজো, তারপর কালীপুজো। হাতে সময় কম, তার উপর একনাগাড়ে বৃষ্টিতে সমস্যায় পড়েছেন শিল্পীরা। তবুও তাঁরা জোরকদমে কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। প্রতি বছরের মতোই পুজো প্রাঙ্গনে প্রতিমা গড়ছেন কোচবিহারের শিল্পী শ্যামল রায় ও অনন্ত রায়।
আরও পড়ুনঃ শিলিগুড়িতে গাছের মগডালে ওটা কী! কাছে গিয়ে দেখতেই চোখ কপালে উঠল মানুষের! শুনে চমকে উঠবেন
advertisement
শিল্পী অনন্ত রায় জানিয়েছেন, প্রায় ১০-১৫ দিন আগে কাজ শুরু হয়েছে এবং আগামী ২০-২৫ দিন কাজ চলবে। তবে দুশ্চিন্তা একটাই, যদি বৃষ্টি না কমে তাহলে সময়মতো প্রতিমা তৈরির কাজ শেষ হবে না। তার উপর দুর্গাপুজোর ছুটিতে কিছুদিন কাজ বন্ধও থাকবে। তাই নির্দিষ্ট সময়ে প্রতিমা তৈরির কাজ শেষ করতে মরিয়া সকলে।
আরও পড়ুনঃ তুলতুলে মিষ্টি ডুব দিয়েছে ঘন রসে! লালমোহন ভাঙলে গড়িয়ে পড়ে রস, মুখে দিলেই গলে ক্ষীর
মহামায়া স্পোর্টিং ক্লাবের গেমস সেক্রেটারি অভিজিৎ সেন জানান, ২১ ফুট উচ্চতার বড়মা তৈরি হচ্ছে, যা চূড়া দিয়ে ২৬ ফুট হবে। নৈহাটির মতোই পুজোর সমস্ত আচার-অনুষ্ঠান পালন করা হবে। এজন্য ক্লাবের কয়েকজন কর্মকর্তা ইতিমধ্যেই নৈহাটি গিয়ে পুজোর নিয়ম শিখে এসেছেন।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
উত্তরবঙ্গ-সহ বিভিন্ন জায়গা থেকে ভক্তরা মায়ের দর্শন ও পুজো দিতে আসবেন বলে আশা করা হচ্ছে। মায়ের ভোগও নৈহাটির মতোই আয়োজন করা হবে। তবে উদ্বোধনের তারিখ ও প্রধান অতিথির নাম আপাতত গোপন রাখা হয়েছে। উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, চমক থাকবেই। বিশেষ আকর্ষণ হিসাবে এ বছর থাকছে চন্দননগরের বিখ্যাত লাইটিং। সব মিলিয়ে, এবছরও শিলিগুড়িতে জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনে পূজিত হতে চলেছেন নৈহাটির বড়মা।