মৃত শ্রমিকের স্ত্রী জানান, পরিবারে অভাব অনটনের কারণে গত চার মাস আগে কাজের উদ্দেশে ভিনরাজ্য তেলেঙ্গানার হায়দ্রাবাদে পাড়ি দেন জগন্নাথ। গত শুক্রবার হঠাৎ করে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন বলে বাড়িতে খবর আসে। তখন তাঁকে হায়দ্রাবাদের একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এরপর শনিবার পরিবারের লোককে জানানো হয় জগন্নাথকে ট্রেনে করে বাড়ি পাঠানো হচ্ছে। পরে আবার কিছুক্ষণ বাদে খবর আসে তাঁর মৃত্যু হয়েছে। ঠিকাদারের কথায় অসংগতি রয়েছে। তাই তাঁরা ঠিকাদারকে চেয়ে অ্যাম্বুলেন্স আটকে রেখেছেন।
advertisement
আরও পড়ুনঃ জল সীমান্ত সাঁতরে পারের চেষ্টা! সঙ্গে যা ছিল…! নদী থেকেই গ্রেফতার বাংলাদেশি
মৃতের পরিবার ও পরিজনদের আরও অভিযোগ, পরিযায়ী শ্রমিকের মৃত্যুর কারণ নিয়ে ঠিকাদার সংস্থা ও অ্যাম্বুলেন্স চালকের কথায় অসংগতি রয়েছে। ঠিকাদার না আসা পর্যন্ত অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখেন মৃতের পরিজনেরা।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এদিন সকালে পরিযায়ী শ্রমিকের মৃতদেহ ময়নাতদন্তের পর ইংরেজবাজার পৌরসভার মাধবনগর এলাকায় অ্যাম্বুলেন্স করে নিয়ে আসা হয়। পরিবারের দাবি, সঠিক বিষয় সামনে আসুক। অ্যাম্বুলেন্স চালক ও ঠিকাদার সংস্থার কথায় অসংগতি রয়েছে। এই ঘটনায় সঠিক তদন্তের দাবি তুলেছেন পরিবারের সদস্যরা।