কারণ একটাই, তাঁর তৈরি বিভিন্ন মাইক্রো আর্ট বর্তমান সময়ে নজর আকর্ষণ করছে সকলের। এই মাইক্রো আর্টিস্ট শিল্পীর ক্যানভাস হিসেবে উঠে এসেছে চক। ঠিকই ধরেছেন যেই চক দিয়ে স্কুল শিক্ষকেরা পড়াশোনা করান। সেই ক্ষুদ্র চকের মধ্যেই তিনি তাঁর প্রতিভাকে ফুটিয়ে তুলছেন।
আরও পড়ুন: চার্জে বসালেই আগুণ হয়ে যাচ্ছে ফোন? বড় সর্বনাশ হতে পারে, এখনই জেনে নিন সমাধানের উপায়
advertisement
মাইক্রো আর্টিস্ট শিল্পী বিজন সরকার জানান, “এখনও পর্যন্ত তিনি ২৫টির ও অনেক বেশি মডেল তৈরি করেছেন। এবং বহু মডেল তৈরি করার পর বিভিন্ন মানুষকে উপহার দিয়েছেন তিনি। ছোটবেলা থেকেই তাঁর বিভিন্ন মাইক্রো আর্ট তৈরির শখ। সেখান থেকেই এই চকের উপর মাইক্রো আর্ট তৈরি সূত্রপাত। বর্তমান সময়ে তাঁর পেশা ভিন্ন হলেও। নেশা কিন্তু মাইক্রো আর্ট তৈরি করা। বিভিন্ন রকম মনীষীদের মূর্তি এবং ঠাকুর দেবতাদের মূর্তি তিনি অবিকল ফুটিয়ে তুলছেন চকের মধ্যে। আর এই ক্ষুদ্র মাইক্রো আর্ট দেখে সকলেই রীতিমতো অবাক হচ্ছে। অনেকে তো তাঁর কাছে মাইক্রো আর্ট তৈরি করার জন্য যোগাযোগও করছেন।”
বিজন সরকার আরও জানান, “শুধুমাত্র কাটার, সূঁচ ও চকের মাধ্যমে তিনি এই মাইক্রো আর্ট গুলি তৈরি করছেন। এক একটি আর্ট তৈরি করতে সময় লাগে আনুমানিক ২ ঘণ্টার মতন। বিভিন্ন রঙের চকের মাধ্যমে এই আর্টগুলি তৈরি করতে খুব একটা বেশি খাটনি করতে হয় না তাঁকে। কিছুদিন আগে তাঁর তৈরি লাল রঙের ক্ষুদ্রাকৃতির রাম মন্দির বেশ ভাইরাল হয়েছিল। বর্তমান সময়ে তিনি চেষ্টায় রয়েছে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ও দেশের প্রধানমন্ত্রীর ক্ষুদ্র প্রতিকৃতি তৈরি করবেন বলে। সেই মর্মে তিনি কাজও শুরু করেছেন ইতিমধ্যে।” বর্তমান সময়ে জেলার এই মাইক্রো আর্টিস্ট শিল্পী কে অনেকেই পছন্দ করছেন।
তাঁর তৈরি এই সমস্ত মাইক্রো আর্ট গুলি নেট দুনিয়ায় এবং সাধারণ মানুষের মধ্যে ব্যাপক ভাইরাল। তবে আগামী দিনও তাঁর তৈরি আরো বহু মডেল সকলের পছন্দ হবে বলে মনে করছেন সকলে।
Sarthak pandit