সানির সাফ উত্তর, ধর্ষণের ঘটনা রোধে শুধু আইন এবং প্রশাসনের উপর নির্ভর করলে চলবে না। প্রত্যেক নাগরিককে সচেতন হতে হবে। ধর্ষকরা বেল নিয়ে সমাজেই বসবাস করে। তাই বড় ঘটনা ঘটার পর মোমবাতি নিয়ে প্রতিবাদে নামার আগে, আগে থেকেই সজাগ হওয়া জরুরি। গত ৮ নভেম্বর সানি নিজের রিকশাকে ভ্যানে রূপান্তরিত করে যাত্রা শুরু করেন। তিনি রিকশাতেই বিশ্রাম এবং রাত্রিযাপন করেন। প্রথমে কলকাতা থেকে গুয়াহাটি পৌঁছান। ফেরার পথে জলপাইগুড়ি জেলার ধূপগুড়িতে এসে তিনি তার বার্তা প্রচার করেন।
advertisement
এই অভিনব চিন্তা আর সমাজের পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে সানি জানান, “ধর্ষণের মতো সামাজিক অবক্ষয় বন্ধের জন্য শুধু প্রশাসনের উপর নির্ভর করলে হবে না। সমাজকে সচেতন হতে হবে। আমি মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য রিকশাকে বাহন হিসেবে বেছে নিয়েছি। পথে বহু মানুষের সমর্থন পাচ্ছি, যা আমাকে এগিয়ে যেতে অনুপ্রাণিত করছে।” একসময় টালিগঞ্জ ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে ব্যাক ক্যামেরার কাজ করতেন সানি। তবে অসুস্থতার কারণে কাজ ছাড়তে বাধ্য হন। কিন্তু, চিকিৎসক ও পরিবারের বাধা সত্ত্বেও তিনি তাঁর মিশন চালিয়ে যাচ্ছেন।