আরও পড়ুন: এক কামড়েই ‘ছবি’! বিশ্বের সবচেয়ে বিষাক্ত গাছ, বিষক্রিয়ায় হার মানবে অনেক সাপও
সুরভি জানান, তুফানগঞ্জ শহর সংলগ্ন এলাকাতেই বড় হয়ে উঠেছেন তিনি। আমেরিকায় গিয়ে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ওপর গবেষণা করবেন ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটিতে। তাঁর এই সাফল্যে খুশি আত্মীয় থেকে এলাকাবাসী সকলেই। তাঁর বাবা সন্তোষ চন্দ্র সরকার পেশাগত ভাবে গৃহ শিক্ষক। মা রাখি সরকার গৃহবধূ। মা, বাবা এবং এক ভাইকে নিয়ে ছোট্ট পরিবার সুরভিদের। তবে গবেষণা শেষে দেশে ফিরে নিজেকে দেশের কাজে লাগবে সে। কারণ, দেশের নাম আরও উজ্জ্বল করার লক্ষ্য তাঁর। পাশাপশি উজ্জ্বল হবে সুরভির জেলা এবং শহরের নামও।
advertisement
সুরভির মা রেখা সরকার জানান, “সুরভি ছোটবেলা থেকেই পড়াশোনায় বেশ ভাল ছাত্রী ছিল। ওর মেধা দেখে শিক্ষকরা বিনা পারিশ্রমিকে পড়িয়েছেন তাঁকে। তবে, সুরভির এই স্বপ্নের যাত্রাপথে তাঁকে পথ দেখিয়েছেন বড়মামা কমল পোদ্দার। তিনি আইআইটি কানপুরের অতিথি শিক্ষক।” সুরভির বাবা সন্তোষ চন্দ্র সরকার জানান, সুরভি জয়েন্ট এন্ট্রান্স পাশ করে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২০১৭ সালে প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে বিটেক পাশ করে। তারপর এমটেকে ভর্তি হন আইআইটি বোম্বেতে। তাঁর স্বপ্ন ছিল, কোনও বড় প্রতিষ্ঠান থেকে গবেষণা করার। সেই ইচ্ছে এবার পূরণ হতে চলেছে। আগামী ২১ অগাস্ট ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটিতে প্রথমবার প্রোগ্রামে যোগ দেবেন তিনি।
আরও পড়ুন: বাংলাকে ভাগ করার চক্রান্ত! বিজেপি নেতাদের ‘বঙ্গভঙ্গ’ সওয়াল নিয়ে আক্রমণ মমতার
গবেষণায় সুযোগ পাওয়ার পর বছরে ৩৮ হাজার ৫০০ মার্কিন ডলারের স্কলারশিপ পাবে সুরভি। এছাড়া ৬৬ হাজার ডলার করে টিউশনি ফি ও পাবে সুরভি।





