স্থানীয় লোকজন জানান, এদিন সকালে ওই যুবক সেভকের করনেশন সেতুর উপর ইতস্তত ঘোরাঘুরি করছিল। আচমকাই প্রায় দুই শত ফুট নিচে তিস্তা বক্ষে ঝাপ দেয়। সেই সময় নিচে কিছু শ্রমিক কাজ করছিল। তাঁরা চিৎকার করে ওঠে এবং দেহ উদ্ধারের চেষ্টা করেন।
আরও পড়ুন- সম্প্রীতির নজির! গ্রামের একমাত্র হিন্দু পরিবারে মৃত্যু, সৎকার করলেন মুসলিমরা
advertisement
এরপর খবর যায় তিস্তার পুর্ব পারে থাকা মংপং ফাঁড়ি ও পশ্চিম পারে থাকা সেভক ফাঁড়িতে। খবর পেয়ে মংপং ফাঁড়ির ওসি মঙ্গল সিং ও সেভক ফাঁড়ির ওসি তপন দাসের নেতৃত্বে পুলিশ কর্মীরাদেহ উদ্ধারে নামেন।
কিছুক্ষণ চেষ্টার পর তারা নদী থেকে যুবকের দেহ উদ্ধার করে শরীরের জল বার করে বাঁচানোর চেষ্টা করে। কিন্তু, ততক্ষণে যুবকের মৃত্যু হয়েছে। এরপর সেবক ফাঁড়িতে দেহ এনে পরিবারের লোকজনদের খবর দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন- উত্তরবঙ্গের জন্য বড় চিন্তা, স্নাতকস্তরেই পড়া ছাড়ার রেকর্ড হার! উদ্বেগে নবান্ন
মৃতদেহ উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয় বলে পুলিশ সুত্রে জানা গেছে। ময়নাতদন্তের পর মৃতদেহ পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হবে। কী কারণে ওই যুবক এই ঘটনা ঘটাল তা তাঁর পরিবরের লোকজন ও প্রতিবেশীরা বলতে পারেনি। পরিবার সুত্রে জানা গেছে, ওই যুবকের মানসিক সমস্যা ছিল।
সুরজিৎ দে