গ্রামে নিয়মিত দুয়ারে সরকার শিবির হলেও ডাক পাননি কোন দিন। হাঁটতে না পারায় বাড়ি থেকেও বের হতে সমস্যা হয় তাঁর। কখনও কখনও বাড়ির প্রতিবেশীরা ছুটে এসে একটু সময়ের জন্য দেখে যান। কিন্তু বাকিটা সময় একেবারে অন্ধকারে কুঁড়ে ঘরের মধ্যেই থাকতে হয় তাঁকে।
আরও পড়ুন: দাম ১০ হাজার! একটি বিক্রি হলেই কেল্লাফতে! হাজার হাজার টাকা রোজগারের নতুন আইডিয়া পেল পড়ুয়ারা
advertisement
প্রতিবেশী তাঁর এক আত্মীয় জানান, “তার স্বামী প্রায় ২০ বছর আগে মারা গেছেন। বাড়িতে একাই অসহায় অবস্থায় দিনযাপন করছেন তিনি। সময়ে আমরা দেখাশোনা করি। দুয়ারে সরকার হলেও সরকারি সুবিধা মেলে না। একাধিকবার আবেদন করেও কোন সরকারি সুযোগ-সুবিধা পাননি। সরকারিভাবে সুবিধা হলে খুব ভাল হবে।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
স্থানীয় কাজীগ্রাম গ্রাম পঞ্চায়েত মধুমন্তি মন্ডল কর্মকার জানান, “বিষয়টি সম্পর্কে আমরা অবগত হয়েছি। খুব দ্রুত আমরা সেই বৃদ্ধা বিধবা মহিলার বাড়িতে যাব এবং আগামীতে সব রকম সরকারি সাহায্য পাইয়ে দেবার চেষ্টা করব।” বর্তমানে রাজ্য সরকারের একাধিক প্রকল্পের সুযোগ সুবিধা এখন মুহূর্তের মধ্যে পৌঁছে যাচ্ছে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে। তবে এমনও অধিকাংশ মানুষ রয়েছেন যারা আজও সরকারের সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত।
জিএম মোমিন





