এক গ্রামবাসী আকবর আলি জানান, “গ্রামে গল্প করে সময় কাটানোর মত কোন মনোরম পরিবেশগত জায়গা ছিল না। এই সেলফি জোন হওয়ায় ফাঁকা সময়ে আড্ডা দিতে ভাল লাগে। সন্ধ্যা নামার পরে আগে কেউ বাড়ি থেকে বের হতেন না। এখন সন্ধ্যা নামলেই গ্রামের যুবক-যুবতীরা ভিড় জমাচ্ছেন সেলফি জোনে আড্ডা দিতে। গ্রামের এমন দৃশ্য দেখে খুব ভাল লাগছে।”
advertisement
আরও পড়ুন: ডিউটিতে যাওয়া হল না আর! মাঝপথে প্রাণ গেল পুলিশ কর্মীর
স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্য শেখ জামিল জানান, “বর্তমান আধুনিক যুগের সঙ্গে মানুষের চাহিদাও আধুনিক হয়েছে। সেলফি বা ছবি তোলার জন্য গ্রামের যুবক যুবতীরা শহর এলাকায় ছুটতেন। মোবাইল ফোন ইন্টারনেটে দেখে প্রভাবিত হয়ে আমরাও গ্রামে এই সেলফি জোন তৈরি করার সিদ্ধান্ত নিই। পঞ্চায়েত কর্তৃপক্ষে আবেদনের পর এই সেলফি জোন তৈরি করা হয়েছে। এই সেলফি জোন তৈরি হওয়ায় খুব ভাল লাগছে।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
মালদহের ইংরেজবাজার ব্লকের প্রত্যন্ত নিয়ামতপুর গ্রামের দৃশ্য নজর কেড়েছে সকলের। শহরের আদলে তৈরি প্রত্যন্ত গ্রামের এই সেলফি জোন দেখতে পার্শ্ববর্তী গ্রাম থেকেও ভিড় জমাচ্ছেন অনেকে। গ্রামের মনোরম পরিবেশগত কোন জায়গা না থাকায় সন্ধ্যা নামতেই ঘরে ভেতর ঢুকে পড়তেন বাসিন্দারা। এখন সেলফি জোন হওয়ায় সময় কাটানোর অন্যতম ঠিকানা হয়ে দাঁড়িয়েছে এই সেলফি জোন।
জিএম মোমিন