যদিও এখনও পর্যন্ত তদন্তকারী পুলিশকর্তারা খুনের অস্ত্র উদ্ধার করতে পারেনি। ফরেনসিক দল আসার আগের দিন গভীর রাত্রে অভিযুক্তকে ঘটনাস্থলে নিয়ে গিয়ে পুনর্নির্মাণ করে। তদন্তকারী পুলিশ কর্তারাও জোর কদমে ঘটনার তদন্ত চালাচ্ছেন। তবে ঠিক কী কারণে ব্যবসায়ী কন্যা পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্রীকে অভিযুক্ত খুন করেছে তা এখনও ধোঁয়াশায় রয়ে গিয়েছে।
আরও পড়ুন: চোখেও স্ট্রোক হয়, কখনও শুনেছেন? কীভাবে বুঝবেন জানুন, দৃষ্টিশক্তি হারানোর ভয় থেকে বাঁচুন
advertisement
যদিও পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে পারিবারিক বিবাদের প্রতিশোধ নিতেই এই খুন এমনটাই উঠেছে এসেছে। জেলা পুলিশ সুপার প্রদীপ কুমার যাদব বলেন, ঘটনার তদন্ত চলছে। দ্রুত খুনের সঠিক কারণ জানা যাবে।
গত ২৯ জানুয়ারি মালদহের ইংরেজবাজার শহরের উত্তর বালুচর এলাকার বাসিন্দা এক ব্যবসায়ীর ১০ বছরের নাবালিকা কন্যা নিখোঁজ হয়। ঘটনায় সন্দেহজনক ভাবে নিকট ছাত্রীর এক আত্মীয়কে আটক করে পুলিশ।
আরও পড়ুন: দোকান থেকে কিনে কিশমিস খাচ্ছেন না কি মুনাক্কা? ঠকছেন না তো? জানুন কোনটি উপকারী
সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে তদন্ত শুরু হয়। ঘটনার প্রায় দুই দিনের মাথায় গভীর রাতে মালদহ শহরের নিয়ন্ত্রিত বাজার সংলগ্ন এলাকা থেকে উদ্ধার হয় ছাত্রীর গলাকাটা দেহ। ইতিমধ্যে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে ঘটনার তদন্তে নেমেছে ইংরেজবাজার থানার পুলিশ। পারিবারিক বিবাদের প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য অভিযুক্ত ওই ব্যবসায়ী কন্যাকে খুন করেছে এমনই প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান। এমন নৃশংস খুনের ঘটনায় তোলপাড় গোটা মালদহ শহর থেকে জেলা। অভিযুক্তের কঠোর শাস্তির দাবিতে পথে নেমেছেন সাধারণ মানুষ।
হরষিত সিংহ