সেই সময় চাহিদা থাকাই থাকতো টিকিট ব্যবস্থাও। সেই থেকেই সারা বছর অর্থ উপার্জন করে পরিবারের হাল ধরতেন শিল্পীরা। তবে বর্তমান প্রযুক্তির যুগে বদলেছে মানুষের চাহিদা। আধুনিক প্রযুক্তির চলচ্চিত্র জায়গা করে নিয়েছে বর্তমান প্রজন্মের কাছে। অতীতের ইতিহাস হিসেবে এখন এই পুতুল নাচকে দেখানো হয় বিশেষ উৎসব ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে। পুতুল নাচ শিল্পীরা জানান, আজও পুতুল নাচের চাহিদা রয়েছে তবে সেটি সীমিত প্রজন্মের কাছে। ঐতিহ্যবাহী এই পুতুল নাচ দেখতে একসময় অর্থ খরচ করতে হত মানুষদের। তবে বর্তমানে বিশেষ উৎসব অনুষ্ঠানে পুতুল নাচ দেখানোর জন্য ডাকা হয় তাঁদের। যদিও এভাবেই পুতুল নাচের চাহিদা বাড়বে বলে আশাবাদী পুতুল নাচ শিল্পীরা।
advertisement
আরও পড়ুন: হাজার হাজার ভক্তের সমবেত কন্ঠে গীতা পাঠ মায়াপুর ইসকনে, মন ভাল করা ছবি রইল পর পর
পুতুল নাচ শিল্পী রাধেশ্যাম সরকার জানান, “প্রায় ২০ বছর ধরে পুতুল নাচ শিল্পীরা দল নিয়ে নিজেরাই পুতুল নাচ দেখাতেন। সারা বছরই কোনও না কোনও মেলা, উৎসব, অনুষ্ঠানে টিকিট পদ্ধতিতে পুতুল নাচ দেখাতেন তাঁরা। সে থেকেই পেট চলত পুতুল নাচ শিল্পীদের। তবে বর্তমানে আর সেই সব নেই। চাহিদা কমায় পেশা বদলেছেন শিল্পীরা।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
তবে বর্তমান আধুনিক প্রযুক্তির যুগেও যে ঐতিহ্যবাহী এই পুতুল নাচ হয়ে আসছে তা সত্যিই খুব অভাবনীয়। আধুনিক যান্ত্রিক প্রযুক্তির যুগে যেখানে মোবাইলে আসক্ত বর্তমান প্রজন্ম। সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে পুতুল নাচের এমন আসর ঘুরে দাঁড়ানোর স্বপ্ন দেখাচ্ছে পুতুল নাচ শিল্পীদের।





