পরিবারের সদস্যদের অভিযোগ, এদিন মধ্যরাতে ঘরে ঘুমিয়ে ছিলেন আতাবুর রহমান। সেই সময় বাড়ির ছাদ হয়ে কেউ বা কারা আতাবুরের ঘরে ঢুকে ভোজালি দিয়ে কুপিয়ে খুন করে। চিৎকারের আওয়াজ শুনে পরিবারের সদস্যরা ছুটে গেলে বাড়ির দরজা দিয়ে পালায় দুষ্কৃতী।
advertisement
ঘটনায় রক্তাক্ত অবস্থায় আতাবুর রহমানকে উদ্ধার করে প্রথমে বেদরাবাদ গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় মালদহ মেডিক্যালে নিয়ে যাওয়ার পথে মৃত্যু হয় আতাবুরের।
মৃতের স্ত্রী নাসিমা বিবির অভিযোগ, “মধ্যরাতে ঘরের মধ্যে ছোট ছেলেকে নিয়ে ঘুমিয়ে ছিলেন স্বামী আতাবুর। ঠিক তখনই কেউ বা কারা বাড়ির ছাদ হয়ে ঘরে ঢুকে স্বামীকে মাথায় ভোজালির আঘাত করে। স্বামীর গোঙানির আওয়াজ শুনে চিৎকার করে ছোট ছেলে। ছেলের চিৎকার শুনে পরিবারের সদস্যরা দরজা খুলে দেখেন মাথা থেকে রক্ত ঝরছে তাঁর। ঠিক তখনই কেউ বা কারা বাড়ির মূল দরজা হয়ে পালিয়ে যায়।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এদিন রাতে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায় এলাকায়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে যান কালিয়াচক এসডিপিও ফয়জাল রাজা-সহ বিশাল পুলিশ বাহিনী। এই ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রাতেই আটক করা হয়েছে স্থানীয় দুই মহিলাকে বলে জানা গিয়েছে। যদিও খুনের আসল রহস্য জানতে পুরো ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।






