আরও পড়ুন: উচ্চ মাধ্যমিকে অসাধারণ রেজাল্ট পূজার, স্বপ্ন ডাক্তার হওয়ার! কিন্তু রয়েছে কঠিন বাধা! কী?
এই প্রসঙ্গে জেলার পুলিশ সুপার প্রদীপ কুমার যাদব বলেন,“ডিএসপি ক্রাইম নামে নতুন পদ তৈরি হয়েছে। তাতে নতুন অফিসারও আসছেন। কাজের সুবিধার্থে ডিএসপিদের দায়িত্ব ভাগ করে দেওয়া হয়েছে।”
উল্লেখ্য, অপরাধ প্রধান জেলা হিসাবে চিহ্নিত উত্তরবঙ্গের এই জেলা। আগ্নেয়াস্ত্র, ব্রাউন সুগার, জালনোটের পাশাপাশি ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত এবং বিহার, ঝাড়খণ্ড সীমানাও রয়েছে এই জেলায়। এছাড়াও, সম্প্রতি, ইংরেজবাজার শহরের তৃণমূল নেতা দুলাল সরকার খুন, এবং অমৃতিতে রাত পাহারা দিতে গিয়ে যুবক খুনের ঘটনাকে ঘিরে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল মালদহ জেলা। হিংসা ছড়িয়ে রণক্ষেত্র হয়েছে মোথাবাড়িও। শুধু তাই নয়, জেলায় সাইবার অপরাধের প্রবণতাও বাড়ছে বলে অভিযোগ।
advertisement
আরও পড়ুন: রেল লাইনের উপর দিয়ে ঝুঁকির পারাপার দাসনগর থেকে সাঁকরাইলে
এই অবস্থায় জেলায় পুলিশের পরিকাঠামো ঢেলে সাজাতে উদ্যোগী হয়েছে রাজ্যের শীর্ষকর্তারা। বর্তমানে জেলায় দু’জন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, দু’জন এসডিপিও, পাঁচ জন ডিএসপি রয়েছেন। জানা গিয়েছে, ডিএসপি ক্রাইম হয়ে আসছেন, এ সাত্তার। তিনি সাইবার থানা, ক্রাইম মনিটরিং গ্রুপের মতো চারটি দফতরের দায়িত্ব সামলাবেন। ডিএসপি আইনশৃঙ্খলা পুলিশ লাইনের পাশাপাশি ইংরেজবাজার, মানিকচক এবং ভুতনি থানা দেখবেন। ডিএসপি ট্রাফিক, ট্রাফিক ব্যবস্থা দেখার পাশাপাশি মালদহ এবং হবিবপুর থানা দেখবেন। ডিএসপি ডি.ই.বি বিভিন্ন পণ্য কালোবাজারির মতো বিষয় দেখতেন। তিনি এই বার দেখবেন গাজল ও বামনগোলা থানাও। তুলনামূলক দায়িত্ব কমিয়ে দেওয়া হয়েছে ডিএসপি সদরের। তাঁকে দফতরের কাজকর্ম দেখার পাশাপাশি মহিলা থানার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।