বিক্রমজিত রায় জানায়, “ছোটবেলা থেকেই তাঁর পড়াশোনা করতে বেশ ভাল লাগে। তবে অনেকটা বাধা বিপত্তি পেরোতে হয়েছে তাঁকে। তবে স্কুলে যাওয়ার অবস্থা নেই তাঁর। তাই মাধ্যমিকে তাঁর এই সাফল্যের কারণে তাঁর পরিবার রীতিমত খুশি। আগামী দিনে সে পড়াশোনা নিয়ে আরও অনেকটা এগিয়ে যেতে চায়। ভবিষ্যতে শিক্ষক হয়ে পাশে দাঁড়াতে চায় আরও বহু ছাত্র ছাত্রীর। যদিও এই বিষয়ে তাঁর পরিবার সব সময় তাঁর পাশেই রয়েছে। তাঁকে শুরু থেকেই তাঁর স্কুল শিক্ষক-শিক্ষিকারা অনেকটা সাহায্য করেছে। তাই তাঁর এই সাফল্য।”
advertisement
বিক্রমজিতের মা শেফালী রায় জানান, “ছেলের এই সাফল্যে তিনি ও গোটা পরিবার রীতিমত খুশি। আগামী দিনে নিজেদের সামর্থ্য অনুযায়ী ছেলেকে আরও পড়াবেন তাঁরা। ছেলে ভবিষ্যতে শিক্ষক হতে চায়। সেই স্বপ্ন পূরণে ছেলের পাশে রয়েছেন তাঁরা।” এছাড়া বিক্রমজিতের কাকু তপন রায় জানান, “বিক্রমজিতের এই সাফল্যে তিনি রীতিমত খুশি। হয়ত সে সেরা দশে নেই। তবে এই সাফল্য পরিবারের সকল মানুষকে অনেকটা বেশি খুশি করেছে। ভবিষ্যতে যাতে সে আরও ভাল ফলাফল করে বিক্রমজিৎ, সেই জন্য তিনি সবসময় তাঁর পাশে থাকবেন।”
চলতে ফিরতে হলে নিতে হয় অন্যের সাহায্য। তবু ভবিষ্যতে সে শিক্ষক হয়ে বহু ছাত্রকে সাহায্য করতে চায় এই ছেলে। সেজন্য তাঁরা পড়াশোনার প্রতি আগ্রহ রয়েছে অনেকটাই। বর্তমানে জেলার এই ছাত্রের সাফল্য বহু মানুষকে মুগ্ধ করছে। তবে আগামী দিনে সে আরও সাফল্য অর্জন করুক সে এমনটাই প্রত্যাশা সকলের।
Sarthak Pandit